পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : সিরিয়ায় অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিতে সউদি বিমান বাহিনীর দুই ডজনেরও বেশি সদস্য ও সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে দুটি কার্গো বিমান তুরস্কে পৌঁছেছে। তুরস্কের গণমাধ্যম বৃহস্পতিবার এ খবর দিয়েছে। এসব গণমাধ্যম বলেছে, সউদি আরবের প্রায় ৩০ জন সেনা কর্মকর্তা ও সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে দুটি সি-১৩০ কার্গো বিমান তুরস্কের ইনজারলিক বিমানঘাঁটিতে পৌঁছেছে। ধারণা করা হচ্ছে- এসব সেনা কর্মকর্তা তুরস্কের বিমানঘাঁটিতে সউদি আরবের জঙ্গিবিমান মোতায়েনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করবেন। শিগগিরি এসব বিমান তুরস্কে পৌঁছানোর কথা। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসওগ্লু বলেছেন, সউদি আরবের জঙ্গিবিমানগুলো গত বৃহস্পতিবার দিন শেষে ইনজারলিক বিমান ঘাঁটিতে এসে পৌঁছায়। এসব বিমান সিরিয়ার উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল বা দায়েশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেবে বলে তিনি দাবি করেন। তবে কোনো কোনো গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে সউদি জঙ্গিবিমান তুরস্কের ওই বিমানঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়ে গেছে। এই প্রথম সউদি আরব তুরস্কে যুদ্ধবিমান মোতায়েন করছে। ইনজারলিক বিমানঘাঁটিতে আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের বিমান আগে থেকেই মোতায়েন করা রয়েছে। এসব বিমান ইরাক ও সিরিয়ায় দায়েশের বিরুদ্ধে হামলা চালাচ্ছে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর হামলার কোনো নমুনা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি বরং বিভিন্ন সময় বেসামরিক ও সামরিক লোক হামলার শিকার হয়েছে বলে বহুবার খবর বের হয়েছে। এদিকে, আঞ্চলিক কোনো কোনো ইস্যুতে সউদি আরব ও তুরস্কের মাঝে মতভিন্নতা থাকলেও সিরিয়ার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার বিষয়ে মতৈক্য রয়েছে। দুটি দেশই বার বার বলেছে, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতেই হবে। বিবিসি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।