Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আশার সঞ্চার করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

| প্রকাশের সময় : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

বাংলাদেশের সেনাবাহিনী হবে বিশ্বের অন্যতম সেরা- এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক। গত বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসে কক্সবাজার এরিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত ৭টি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে তিনি এ সন্দীপক বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, দ্রুত ও সমন্বিত আধুনিকায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক সময় বিশ্বের অন্যতম সেরা বাহিনীতে রূপান্তরিত হবে। বর্তমান সরকার সেনাবাহিনীর উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ণে বিশ্বাসী। এ লক্ষ্য সামনে রেখে সেনাবাহিনী ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, এ এলাকায় সেনানিবাস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ সামাজিক, অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সিলেটে ১৭ পদাতিক ডিভিশন এবং পদ্মাসেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের নিরাপত্তা ও তদারকির জন্য একটি কম্পোজিট ব্রিগেড প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ সীমান্ত সুরক্ষিত করতে বেবুখালিতে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আরো একটি ডিভিশন। এছাড়া সেনাবাহিনীতে অনেক আধুনিক যানবাহন, হেলিকপ্টার, সমরাস্ত্র ও সরঞ্জামাদি সংযোজন করা হয়েছে। সেনাবাহিনী প্রধান সেনাসদস্যদের উদ্দেশেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন। তার প্রাণিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এদেশের সম্পদ। দেশের মানুষের ভরসা ও বিশ্বাসের মূর্ত প্রতীক। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সাংবিধানিক ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ গঠন এবং বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই পেশাগত ইপ্সিত মান অর্জনের জন্য সকলকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে সৎ এবং মঙ্গলময় জীবনের অধিকারী হতে হবে। পবিত্র সংবিধান এবং দেশ মাতৃকার সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ থেকে আভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক যে কোনো হুমকি মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে হবে।
আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক যে বক্তব্য রেখেছেন, তা সময়োপযোগী, উদ্দীপনামূলক, আশাব্যঞ্জক এবং আমাদের দেশমাতৃকার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক। উল্লেখ করা প্রয়োজন, দেশের সাধারণ মানুষ আমাদের সেনাবাহিনী সম্পর্কে কী ভাবছে এবং সেনাবাহিনীই কী ভাবছে দেশ ও মানুষ সম্পর্কে, তা কোনো পক্ষই খুব একটা অবগত নয়। দেশের মানুষ বিভিন্ন সময়ে সেনাবাহিনীকে ঠিকাদারি কাজ, যানজট নিরসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, রাস্তাঘাট উন্নয়ন ইত্যাদি কাজেই সম্পৃক্ত থাকতে দেখেছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অংশগ্রহণের বিষয়টি জানলেও সেখানে তাদের কাজ সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা তাদের নেই। সেনাবাহিনী প্রধানের এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষ তাদের কর্মপরিধি এবং দায়িত্ব সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে জানতে পেরেছে। তারা যে শুধুমাত্র একটি সশস্ত্র বাহিনী নয়, বরং দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত, এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। এর ফলে সেনাবাহিনী ও জনসাধারণের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক জোরদার হবে। সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা আরো বৃদ্ধি পাবে। সেনাবাহিনী আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং গৌরবময় স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতীক। স্বাধীনতা যুদ্ধোত্তর বিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে তার ভূমিকা অপরিসীম। দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট যে কোনো কাজে তার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে। দেশের উন্নয়ন কাজে সমানতালে অবদান রেখে চলেছে সেনাবাহিনী। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে আমরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি এবং ২০৫০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার যে আকাক্সক্ষা, তার সাথে সেনাবাহিনীও শামিল হয়েছে। আমাদের বিশাল সমুদ্র সীমা রয়েছে, তিনটি সমুদ্র বন্দর রয়েছে, এসবকে কেন্দ্র করে বিশাল অর্থনৈতিক বলয় গড়ে উঠছে এবং উঠবে। বিনিয়োগ স্ফীত আকার ধারণ করবে। সব মিলিয়ে দেশ প্রত্যাশিত উন্নয়ন লক্ষ্যে উপনীত হবে। উন্নয়নকে সুরক্ষিত ও ধরে রাখার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকা অত্যাবশ্যক। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়ে একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী গড়ে তোলা অপরিহার্য। সেনাবাহিনীকে যুুগোপযোগী ও আধুনিক করে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। আমরা জানি, সেনাবাহিনী প্রতিনিয়ত রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও এর নিরাপত্তা নিশ্চত করার ক্ষেত্রে প্রশ্নাতীত ভূমিকা রেখে চলেছে। এছাড়া দেশের সার্বিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ইস্পাত কঠিন অবস্থানে রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম যে দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছে, তা আমাদের সেনাবাহিনীর দৃঢ়তার কারণেই। শুধু দেশের মধ্যেই তার কর্মপরিধি সীমিত নয়, জাতিসংঘের হয়ে বিভিন্ন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও তার ব্যাপক ভূমিকা ও অবদান রয়েছে। জাতিসংঘে আমাদের সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ বিশ্বের যে কোনো দেশের চেয়ে বেশি। সেখানে এর কর্মকর্তা ও সদস্যরা ব্যাপক সুখ্যাতি অর্জন ও প্রশংসিত হচ্ছে। অবিচল আস্থা ও ভরসার কারণেই জাতিসংঘ আমাদের সেনাবাহিনীর উপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। এটা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। সবকিছু বিবেচনায় সেনাবাহিনী প্রধান যে বক্তব্য রেখেছেন, তাকে আমরা স্বাগত জানাই। তিনি বাস্তবতার আলোকে আমাদের সেনাবাহিনীকে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অত্যাধুনিক এবং বিশ্বের অন্যতম সেরা বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন। তার প্রতিফলন সেনাবাহিনীর কর্মকা-েও পরিলক্ষিত হচ্ছে।
নিশ্চিতভাবেই সেনাবাহিনী প্রধানের আশাসঞ্চারি বক্তব্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ ও উদ্দীপ্ত করবে। সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা ও ভরসা অধিক বৃদ্ধি পাবে। তিনি যা বলেছেন, তাতে জনগণের মতের প্রতিফলন ঘটেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, যেখানে জনগণের মতের প্রতিফলন ঘটে, সেখানে জনগণের সাথে একটি সুষম সম্পর্ক গড়ে উঠে। দেশমাতৃকার সুরক্ষা ও সেবায় নিয়োজিত সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন থাকে। আমাদের সেনাবাহিনীর প্রতিও জনগণের ভরসা সবসময়ই রয়েছে। ফলে দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে তার বলিষ্ঠ ভূমিকার প্রতি জনগনের সমর্থন রয়েছে এবং থাকবেÑএটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। সাধারণত সেনাবাহিনী সম্পর্কে সাধারণ মানুষ অনেক কিছুই অবগত নয়। সেনাবাহিনী প্রধানের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে জানার যে সুযোগ পাওয়া গেল, তা একটি বড় প্রাপ্তি। সেনাবাহিনীর প্রতি তাদের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা যে আরো বাড়বে, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। আমরা সেনাবাহিনী প্রধানকে তার বক্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।



 

Show all comments
  • শাহে আলম ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০৮ পিএম says : 0
    এতে সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা ও ভরসা অধিক বৃদ্ধি পাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Ali ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১৪ পিএম says : 0
    তার বক্তব্য সময়োপযোগী, উদ্দীপনামূলক, আশাব্যঞ্জক এবং আমাদের দেশমাতৃকার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক।
    Total Reply(0) Reply
  • জহিরুল ইসলাম ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১৬ পিএম says : 0
    বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের একমাত্র ভরসা, বিশ্বাসের জায়গা।
    Total Reply(0) Reply
  • মোজাম্মেল হক ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১৭ পিএম says : 0
    আমাদের সেনাবাহিনী বিশ্বের অন্যতম সেরা বাহিনী।
    Total Reply(0) Reply
  • আশিকুর রহমান ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১৯ পিএম says : 0
    সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক সাহেবের এই বক্তব্য আমাদের মনের সাহস ও শক্তিকে অনেক গুন বাড়িয়ে তুলেছে।
    Total Reply(0) Reply
  • সোহরাব হোসেন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:২৩ পিএম says : 0
    তার এই বক্তব্যের মাধ্যমে তার দেশ প্রেম ও তিনি যে অত্যান্ত দায়িত্বশীল ব্যক্তি সেই বিষয়টি ফুটে উঠেছে। যার মাধ্যমে আমরা সাধারণ মানুষ আরো দেশী দেশপ্রেমিক এবং নিজেদের দায়িত্ব প্রতি যত্নবান হবো।
    Total Reply(0) Reply
  • সিফাত হোসেন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:২৫ পিএম says : 0
    আমাদের দেশের যে কয়টি গৌরবের বিষয় রয়েছে তার মধ্যে আমাদের সেনাবাহিনী অন্যতম।
    Total Reply(0) Reply
  • রিপন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:২৯ পিএম says : 0
    দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সাংবিধানিক ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ গঠন এবং বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। ভবিষ্যতে দেশের সেবা ও দেশ রক্ষায় তাদের এই কার্যক্রম অব্যহত থাকবে।
    Total Reply(0) Reply
  • আবু সুফিয়ান ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৩২ পিএম says : 0
    দেশের উন্নয়নকে সুরক্ষিত ও ধরে রাখার পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির সাথে তাল মেলাতে সেনাবাহিনীকে যুুগোপযোগী ও আধুনিক করে গড়ে তোলার বিকল্প নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • সাজ্জাদ হোসেন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৩৪ পিএম says : 0
    এই বিষয়টি তুলে ধরায় দৈনিক ইনকিলাবকে অসংখ্য মোবারকবাদ।
    Total Reply(0) Reply
  • Biplob ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৩৬ পিএম says : 0
    Go Ahead, we all are with you. we always support our Army, because they always work for us and our beloved country.
    Total Reply(0) Reply
  • Mohiuddin ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৩৮ পিএম says : 0
    We think and belief that, our army is the best army of the world.
    Total Reply(0) Reply
  • উর্মি ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৪৮ পিএম says : 0
    প্রত্যেক সেক্টরের মানুষ যদি আমাদের সেনাবাহিনীর মত তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতো, তাহলে অনেক আগেই আমাদের দেশ সোনার বাংলাদেশ হতো।
    Total Reply(0) Reply
  • Arifur Rahman ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৫২ পিএম says : 0
    Many many thanks to The Army chief General Abu Belal Muhammad Shafiul Haque for his hopeful speech.
    Total Reply(0) Reply
  • জাহিদুর রহমান ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৫৪ পিএম says : 0
    অন্যান্য বাহিনীগুলোও যদি সেনাবাহিনীর মত হতো, তাহলে আমরা সাধারণ মানুষ অনেক সুখে ও শান্তিতে দেশে বসবাস করতে পারতাম।
    Total Reply(0) Reply
  • Laboni ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:৫৮ পিএম says : 0
    The Motto of our army is `In War, In Peace We are Everywhere for our Country'. they work fully like that.
    Total Reply(0) Reply
  • রিমন ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:০৬ পিএম says : 0
    পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Babul ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:০৭ পিএম says : 0
    we should always support and pray for them
    Total Reply(0) Reply
  • শুভ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১১ পিএম says : 0
    সেনাবাহিনীকে বিশ্বের সেরা সেনাবাহিনী হতে হলে শক্তি, কৌশল, বুদ্ধি ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হতে হবে। কন্ট্রাক্টর ও ঠিকাদার হিসাবে নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • আরিফ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১৪ পিএম says : 0
    বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিশ্বসেরা সেনাবাহিনী হতে হলে কমপক্ষে ২ হাজার মাইল রেঞ্জ মিসাইল, এস ৩০০, এস ৪০০ মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম, সু ৩০, মিগ ৩৫, এফ ১৮, এফ ২২, জে ২০ মানের বিমান, আরো সাবমেরিন লাগবে।
    Total Reply(1) Reply
    • Sabbir ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১৬ পিএম says : 4
      akdom thik kotha bolesen vai.
  • সৌরভ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১৫ পিএম says : 0
    দেশের বাইরে বাংলাদেশের কোনো শত্রু নেই- এই নীতি দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিশ্বসেরা বানানো কতটুকু সম্ভব বিবেচনার দাবী রাখে। কারণ সেনাবাহিনীর কাজই বহিঃশত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা।
    Total Reply(1) Reply
    • রেজাউল করিম ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ৪:১৯ পিএম says : 4
      আমার কাছে মনে হচ্ছে, বহি:শত্রু থেকে রক্ষা আর দেশ গড়া দু'টোই তারা করছে এবং ভবিষ্যতে করবেন।
  • লাভলু ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১৮ পিএম says : 0
    আমাগের গর্বের প্রতীক সেনাবাহিনীকে ব্যবসায়িক কোম্পানী হিসাবে নয়, দেশ রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী হিসাবে দেখতে চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • আওয়াল ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১:১৯ পিএম says : 0
    পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে এখনো আাছে শুধুমাত্র সেনাবাহিনীর কারণে, এই বক্তব্য শতভাগ সঠিক।
    Total Reply(0) Reply
  • সাজ্জাদ ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ৬:০০ পিএম says : 0
    এরকম নিউজ দেখলে আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে খুব ভালো লাগে। কারণ আমরাও যে এই দেশটাকে খুব ভালোবাসি।
    Total Reply(0) Reply
  • Shamim ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ৯:০২ পিএম says : 0
    আশা করি তিনি তার কথানুযায়ী কাজ করবেন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন