পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : তোলপাড় করা মন্তব্য করেছেন ভারতের বিখ্যাত দিল্লির জওয়াহেরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক। নিবেদিতা মেনন নামের ওই অধ্যাপক সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, কাশ্মির কোনোকালেই ভারতের অংশ ছিল না। ভারত অবৈধভাবে তাকে নিজের দখলে রেখেছে। যোধপুরের জয় নারায়ণ ব্যাস বিশ্ববিদ্যালয়ে (জেএনভিইউ) বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই মন্তব্য করেছেন বলে ভারতের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল জানিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে অভিযোগ দায়ের হয়েছে জেএনভিইউর সহকারী অধ্যাপক রাজশ্রী রানাওয়াতের বিরুদ্ধেও। তিনিই ওই সেমিনারে নিবেদিতা মেননকে বক্তব্য রাখার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। অভিযোগ, কাশ্মির বিশেষজ্ঞ হিসেবে নাকি সেমিনারে নিবেদিতার পরিচয় দিয়েছিলেন রাজশ্রী। যেখানে নিবেদিতা এই মন্তব্য করেন। দেশের গণতন্ত্রর বিরুদ্ধেও সেমিনারে মন্তব্য করেছেন জেএনইউর অধ্যাপক। ভারত যদি গণতান্ত্রিক দেশই হয়, তাহলে সমালোচনা করার জন্য হাজতবাস কেন করতে হয়? সেমিনারে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মেনন। তিনি বলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী দেশের জন্য নয়, নিজেদের বাঁচার রসদ জোগাতেই কাজ করে।
মেননের বক্তব্যের পরই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ করেন এবিভিপি সমর্থকরা। এ বিষয়ে জেএনইউ অধ্যাপককে পরে প্রশ্ন করা হলে তিনি যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, তার মন্তব্য বিকৃত করা হচ্ছে। তিনি ভারতের নয়, উগ্র হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে বলেছেন।
সহকারী অধ্যাপক রাজশ্রীর প্রতিক্রিয়া অবশ্য এখনো মেলেনি। তবে তার এক সহকর্মী ও জেএনভিইউর অধ্যাপক সতীশ হরিতের সাফাই, রাজশ্রী শুধুমাত্র অভিজ্ঞ অধ্যাপক হিসেবে নিবেদিতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তার মন্তব্যের কোনো দায় রাজশ্রীর নেই। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।