প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ভারতের জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী কঙ্গনা রানৌতে অভিষেক হয়েছিল ‘গ্যাংস্টার’ চলচ্চিত্রটি দিয়ে। তিনি জানান ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত রোমান্টিক ক্রাইম ড্রামা ধারার ফিল্মটি না পেলে তাকে হয়তো প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্ধারিত চলচ্চিত্রে কাজ করতে হত।
তার পেশাগত জীবনের টার্নিং পয়েন্টের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি ‘ভিএইচওয়ান ইনসাইড অ্যাক্সেস’ টিভি অনুষ্ঠানকে তিনি বলেন : “আমি মনে করি আমার পেশাগত জীবনের প্রথম টার্নিং পয়েন্ট হল ‘গ্যাংস্টার’ চলচ্চিত্রটি... কারণ মনে আছে সেই সময় আমি একটি যৌন উত্তেজক চলচ্চিত্রে কাজ করার প্রস্তাব পেয়েছিলাম, আমার মনে হয় সেটি সঠিক চলচ্চিত্র ছিল না। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, ‘ঠিক আছে আমি এটিতে কাজ করব’।”
তিনি আরও বলেন : “এরপর একটি ফোটো শুট হয় এবং এরপর তারা আমাকে একটি আলখাল্লার মত পোশাক পরতে দেয় যার ভেতরে কিছু ছিল না। আর সেটি আমার কাছে বøু ফিল্মের তেমন কিছুর মত মনে হয়েছিল আর আমার মনে হচ্ছিল, ‘এটা তো ঠিক নয়’, আর সেটি অবশ্যই সঠিক ফিল্ম ছিল না।”
তবে কি তিনি ফিল্মটি ছেড়ে দিয়েছিলেন? কঙ্গনা বলেন : “না, তবে ঠিক সেই সময় আমি ‘গ্যাংস্টার’ ফিল্মটিতে কাজ করার প্রস্তাব পাই। আমার মনে হল এই ফিল্মটি আমি করবই করব। এতে আগের ফিল্মের প্রযোজক ভীষণ রেগে যান। আমি ফিল্মটি ছেড়ে দিয়ে কিছু সময়ের জন্য সমস্যায় পড়ে যাই। আমার বয়স তখন খুব কম ১৭ কী ১৮। আর আমি যদি ‘গ্যাংস্টার’ না পেতাম সেটি আমাকে করতেই হত। তবে আমার বিষয় হল, আমি সব প্রস্তাবেই তখন সায় দিতাম।”
‘ফ্যাশন’, ‘কুইন’ এবং ‘তানু ওয়েডস মানু’ চলচ্চিত্রগুলোর জন্য কঙ্গনা ভারতের জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন।
তার আসন্ন চলচ্চিত্রগুলো হল- ‘রেঙ্গুন’, ‘রানি ল²ীবাই’ এবং ‘সিমরান’।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।