Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দেবে না জার্মানি

মন্ত্রিসভার সকল সদস্য ন্যাটোর হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে : চ্যান্সেলর আক্রমণাত্মক অস্ত্র সরবরাহ করবে না ইতালি :: জাপোরোজিয়ের নয়টি গ্রাম মুক্ত করেছে রুশ সেনা :: চলতি মাসেই লুহানস্কের তিন

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

কয়েকমাস ধরে দ্বিধা-দ্ব›দ্ব ও অনিশ্চয়তার পর রুশ আক্রমণ মোকাবিলায় ইউক্রেনকে সহায়তা করার জন্য ট্যাঙ্ক পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। আর এরপরই পশ্চিমাদের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে নজর দিয়েছে কিয়েভ। তবে ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠানোর সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। ইউক্রেনকে যুদ্ধ ট্যাঙ্ক পাঠানোর বিষয়ে প্রতিশ্রæতি দেয়ার কয়েকদিন পর এই ঘোষণা দিলেন তিনি। রোববার জার্মান একটি সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ওলাফ শলৎস এই মন্তব্য করেন। একইসঙ্গে যুদ্ধ চালাতে বারবার অস্ত্র চাওয়ার বিরুদ্ধেও সতর্কতা উচ্চারণ করেন তিনি।

অবশ্য ইউক্রেন তার মিত্র দেশগুলোকে কিয়েভের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য একটি ‘ফাইটার জেট কোয়ালিশন’ তৈরি করতে বলেছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র বলছে, তারা আগামী বৃহস্পতিবার জেট সরবরাহের বিষয়টি নিয়ে কিয়েভের সঙ্গে ‘খুব সাবধানে’ আলোচনা করবে। জার্মান দৈনিক পত্রিকা ট্যাগেসপিগেল-এর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস বলেন, জার্মানির তৈরি লিওপার্ড ২ ট্যাঙ্ক সরবরাহের দিকেই তার মনোযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আসলে আমরা কেবল (ট্যাঙ্ক পাঠানোর বিষয়ে) একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং এতে করে পরবর্তী বিতর্কও জার্মানিতে শুরু হচ্ছে, এটি কেবল অসার বা ফালতু বলেই মনে হচ্ছে।’

এর আগে বুধবার ইউক্রেনের জন্য ভারী ট্যাঙ্ক সরবরাহ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মানি। সেসময় চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস জানিয়েছিলেন, জার্মানি ইউক্রেনকে ১৪টি লেপার্ড ২ ট্যাঙ্ক দেবে। পার্লামেন্টে তিনি বলেন, তিনি ঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। অন্যদিকে সেসময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, তারা ৩১টি অত্যন্ত শক্তিশালী ও অত্যাধুনিক আবরাম ট্যাঙ্ক ইউক্রেনকে দেবেন। হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, এটাই বিশ্বের সবচেয়ে ভালো ট্যাঙ্ক। তবে এখানেই থেমে থাকছে না ইউক্রেন। ট্যাঙ্কের নিশ্চয়তা আদায় করার পর পূর্ব ইউরোপের এই দেশটির নজর এখন পশ্চিমাদের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে।

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ রাশিয়া এবং ন্যাটোর মধ্যে উত্তেজনা রোধ করার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, জার্মান সরকারের সকল সদস্য এ মতামতটি সমর্থন করে। ‘কোন ন্যাটো দেশ সরাসরি এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে না। কেউই এটা করবে না,’ রোববার প্রকাশিত দৈনিক ডের ট্যাগেসপিগেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন। ‘জার্মান চ্যান্সেলর যে শপথ নিয়েছেন এবং এটি সম্পর্কে যতœশীল, তার উচিত ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধকে রাশিয়া এবং ন্যাটোর মধ্যে যুদ্ধে পরিণত হওয়া রোধ করার জন্য সবকিছু করা উচিত,’ শলৎজ উল্লেখ করেছেন।

জার্মানির চ্যান্সেলর বলেন, তিনি ‘এ ধরনের ক্রমবর্ধম আমঙ্কা ব্যর্থ করে দেবেন,’ যোগ করেছেন যে, দেশের সরকারের সকল সদস্য এ মতামত দিয়েছেন। ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রীও (আনালেনা বেয়ারবক) সেরকমই মনে করেন,’ তিনি যোগ করেছেন। শলৎজ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক মন্তব্য উল্রেখ করেছেন যে, ইউরোপীয় দেশগুলো ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে, একে অপরের বিরুদ্ধে নয়।’ এ মর্মে তিনি কিয়েভে অস্ত্র সরবরাহের ইস্যুতে পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে বিতর্ক এড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন। জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি পরে উল্লেখ করেছেন যে, মন্ত্রী শুধুমাত্র ইউক্রেনকে সমর্থন করার ইস্যুতে পশ্চিমের সংহতির উপর জোর দিতে চেয়েছিলেন, জোর দিয়ে বলেছিলেন যে, ইংরেজিতে দীর্ঘ আলোচনার সময় এই বাক্যাংশটি উচ্চারিত হয়েছিল। জার্মান সরকার তার পরে বারবার বলেছে যে, দেশটি ইউক্রেনের সামরিক সংঘাতের পক্ষ ছিল না।

আক্রমণাত্মক অস্ত্র সরবরাহ করবে না ইতালি : ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি রোববার বলেছেন, তার দেশ কিয়েভকে আক্রমণাত্মক অস্ত্র সরবরাহ করবে না। ‘ইউক্রেনের পরিস্থিতি কঠিন এবং আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা শান্তির জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছি এবং সংসদ যেমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমরা প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহ করতে প্রস্তুত। তবে আমরা কখনই আক্রমণাত্মক অস্ত্র পাঠাব না কারণ আমরা রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের অবস্থায় নেই, রাশিয়ার জনগণের সাথে আমাদের শত্রæতা নেই। আমরা কেবল ইউক্রেনের স্বাধীনতা রক্ষা করছি,’ তিনি রাই ই টেলিভিশন চ্যানেলে একটি টক শো চলাকালীন বলেছিলেন।

ইতালির সংসদ ২০২২ সালের মার্চ মাসে ইউক্রেনকে সামরিক সহ সহায়তার বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাস করে। সরবরাহ করার জন্য অস্ত্রের একটি গোপন তালিকা সহ পাঁচটি আন্তঃবিভাগীয় ডিক্রি জারি করা হয়েছিল। নতুন মধ্য-ডানপন্থী সরকার, যারা অক্টোবরে ক্ষমতায় এসেছে, ২০২৩ জুড়ে সামরিক সহায়তা বাড়িয়েছে। বর্তমানে একটি ষষ্ঠ ডিক্রি তৈরি করা হচ্ছে। ইতালীয় গণমাধ্যমের মতে, অস্ত্রের তালিকায় অ্যাসপিড গাইডেড মিসাইল এবং ফ্রান্সের সাথে চুক্তির ভিত্তিতে সরবরাহ করা এসএএমপি-টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। তাজানি বলেন, এর আগে ইতালি কিয়েভকে ১০০ কোটি ইউরো মূল্যের অস্ত্র সরবরাহ করেছিল।

জাপোরোজিয়ের নয়টি গ্রাম মুক্ত করেছে রুশ সেনা : জাপোরোজিয়ে অঞ্চলে অভিযানের সময় নয়টি গ্রাম রুশ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে, উই আর টুগেদার উইথ রাশিয়া আন্দোলনের নেতা ভøাদিমির রোগভ রোববার বলেছেন। তিনি রসিয়া-১ টেলিভিশনে দেয়া একটি সাক্ষাতকারে বলেন, ‘আমাদের সৈন্যরা জাপোরোজিয়ে অঞ্চলে যুদ্ধের এনগেজমেন্ট লাইন বরাবর এগিয়ে চলেছে। অনুসন্ধানমূলক আক্রমণে শত্রæদের নয়টি গ্রাম থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে এবং এই গ্রামগুলিকে নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে। এটি বেশ বড় সাফল্য।’

জাপোরোজিয়ে অঞ্চলে যুদ্ধ নাটকীয়ভাবে ২০ জানুয়ারীতে থেকে তীব্র হয় যখন ওরেখভো এলাকার আশেপাশের চারটি অঞ্চল রাশিয়ান বাহিনী নিয়ন্ত্রণে নেয়। একই দিনে, রাশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জাপোরোজিয়ে অঞ্চলের লোবকোভয়ে শহরের মুক্তির কথা জানিয়েছে। পরে জানা যায় যে, রুশ বাহিনী গুলিয়াইপোল শহরের দিকে অগ্রসর হয়েছে এবং ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকটি শক্ত ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।

চলতি মাসেই লুহানস্কের তিনটি হাসপাতাল ইউক্রেনীয় সেনাদের দ্বারা আক্রান্ত : ইউক্রেনীয় সেনারা এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিকের (এলপিআর) তিনটি হাসপাতালে গোলাবর্ষণ করেছে, রাশিয়ায় এলপিআরের সাবেক রাষ্ট্রদূত রডিয়ন মিরোশনিক রোববার বলেছেন। ‘এলপিআর-এ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করার প্রবণতা রয়েছে। বছরের শুরু থেকে, তিনটি হাসপাতালে ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা হয়েছে,’ তিনি সলোভিওভ লাইভ টেলিভিশন চ্যানেলের সাথে একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন।

এ ধরনের সর্বশেষ হামলাটি শনিবার ঘটেছিল, যখন নোভোয়াইদার শহরের একটি হাসপাতালে মার্কিন হিমারস রকেট আঘাত হানে, তিনি বলেন, হিমারস সিস্টেমগুলো উচ্চ-নির্ভুল অস্ত্র, যার মানে এটি কখনো ভুল লক্ষ্যে আঘাত করে না। ফলে হামলাটি পরিকল্পিত ছিল। মিরোশনিকের মতে, নোভোয়াইদার হাসপাতালটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ক্রেমেনায়া শহরের একটি হাসপাতাল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এর আগে বলেছিল যে, শনিবার ইউক্রেনীয় সৈন্যরা হিমারস সিস্টেম থেকে নোভোয়াইদারের একটি হাসপাতালে হামলা চালায়, এতে ১৪ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়। ম২০২২ সালের ডিসেম্বরে ক্রেমেনায়ার হাসপাতালে ইউক্রেনীয় সেনারা গোলাবর্ষণ করেছিল। দুটি হিমারস রকেট হাসপাতালের অস্ত্রোপচার বিভাগকে ধ্বংস করেছিল। এরপর থেকে হাসপাতালটি বহির্বিভাগে কাজ করছে।

হাসপাতালে ‘ইচ্ছাকৃত হামলা’ গুরুতর যুদ্ধাপরাধ : রাশিয়া বলেছে যে, লুহানস্কের একটি হাসপাতালে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিষয়ে পশ্চিমাদের নীরব প্রতিক্রিয়া যুদ্ধে তাদের সরাসরি জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে। মস্কো বর্তমানে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকা নোভোয়াইদারের একটি হাসপাতালে শনিবারের হামলার জন্য কিয়েভকে দায়ী করেছে, যাতে অন্তত ১৪ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে কিয়েভ আরেকবার ভয়ঙ্করভাবে পদদলিত করা পরেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য ন্যাটো দেশগুলির প্রতিক্রিয়ার অভাব আবারও সংঘাতে তাদের সরাসরি জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে।’ ‘বিদ্যমান বেসামরিক চিকিৎসা কেন্দ্রে ইচ্ছাকৃত গোলাবর্ষণ এবং বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করে হামলা কিয়েভ সরকার এবং তার পশ্চিমা প্রভুদের গুরুতর যুদ্ধাপরাধ,’ মন্ত্রণালয় বলেছে।

পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহ সত্তে¡ও ইউক্রেনে অভিযান চালিয়ে যাবে রাশিয়া : পশ্চিমারা ইউক্রেনকে আরও অস্ত্রের দেয়ার মাধ্যমে সংঘাতকে আরও বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করেছে, ন্যাটো দেশগুলো ক্রমবর্ধমান এই সংঘাতে জড়িয়ে পড়ছে। তবে তারা ঘটনার গতিপথ পরিবর্তন করতে পারবে না, এবং বিশেষ রাশিয়া সামরিক অভিযান চালিয়ে যাবে, গতকাল ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের একথা জানান।

ইউক্রেনের বর্তমান উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জার্মানিতে সাবেক ইউক্রেনীয় রাষ্ট্রদূত আন্দ্রে মেলনিকের একটি মন্তব্যের বিষয়ে মন্তব্য করে, যিনি বলেছিলেন বার্লিন কিয়েভে ‘একটি জার্মান সাবমেরিন, যা বিশ্বের অন্যতম সেরা’ পাঠাতে পারে, পেসকভ বলেছেন, ‘ইউক্রেন আরও নতুন অস্ত্র দেয়ার অনুরোধ করছে। পশ্চিমারা এ দাবিগুলোকে উৎসাহিত করছে, এতে একটি অচলাবস্থা হয়েছে, যার ফলে ন্যাটো দেশগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে এ সংঘাতে সরাসরি জড়িত হচ্ছে।’ ‘তবে, এটি ঘটনার গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে না এবং করবে না, কারণ বিশেষ সামরিক অভিযান অব্যাহত থাকবে,’ রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র অঙ্গীকার করেছিলেন। সূত্র : টিআরটি ওয়ার্ল্ড, বিবিসি নিউজ, আল-জাজিরা, তাস।



 

Show all comments
  • কামাল ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৭ এএম says : 0
    বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উচিত দুই দেশকে সমঝোতায় এনে যুদ্ধ বন্ধ করা। নয়তো শুধু দুই দেশের ক্ষতি না। এটা সারা বিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে পড়বে। আমরা মনে হয় বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ইচ্ছা করলে এ যুদ্ধ থামাতে পারবে
    Total Reply(0) Reply
  • কামাল ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৭ এএম says : 0
    বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উচিত দুই দেশকে সমঝোতায় এনে যুদ্ধ বন্ধ করা। নয়তো শুধু দুই দেশের ক্ষতি না। এটা সারা বিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে পড়বে। আমরা মনে হয় বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ইচ্ছা করলে এ যুদ্ধ থামাতে পারবে
    Total Reply(0) Reply
  • কালু ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৮ এএম says : 0
    রাশিয়া ও ইউক্রেনের উচিত আর সংঘাতের দিকে না যাওয়া। পশ্চিমারা চাচ্ছে না এ যুদ্ধ বন্ধ হোক। যার জন্য যুদ্ধ চলছে। তারা চাইলেই এ যুদ্ধ বন্ধ হতে পারে।
    Total Reply(0) Reply
  • আরিফ ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৪ এএম says : 0
    জার্মানি জানে ইউক্রেন এ যুদ্ধে জয়ী হতে পারবে না
    Total Reply(0) Reply
  • আলিফ ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৫ এএম says : 0
    বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উচিত এ যুদ্ধ থামানো।
    Total Reply(0) Reply
  • আলিফ ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:০৫ এএম says : 0
    বিশ্ব নেতৃবৃন্দের উচিত এ যুদ্ধ থামানো।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইউক্রেন-রাশিয়া


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ