পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
আগামী জাতীয় নির্বাচন হতে এক বছরের মতো সময় বাকী রয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষ করে বিএনপি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে কর্মসূচি পালন করা শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন দলও মাঠে সক্রিয়। গত বছরের মাঝামাঝি থেকে বিএনপি ধারাবাহিকভাবে বিভাগীয় সমাবেশ, মানববন্ধন, গণমিছিল, গণঅবস্থানসহ নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচি পালনকালে দলটির দাবি মোতাবেক ১৫ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অনেক। অসংখ্য নেতাকর্মী গ্রেফতার এবং হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। বিএনপির মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির শীর্ষনেতা ও অন্যান্য নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। কেউ কেউ মুক্তি পেয়েছেন, কেউ মুক্তি পাননি। বিএনপির এসব কর্মসূচির পাল্টা জবাব হিসেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সভা-সমাবেশ করেছে এবং করছে। এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। যতই দিন যাবে এ পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। রাজনীতির এই উত্তাপকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীরাও তৎপর হয়ে উঠেছে। প্রতিপক্ষের ওপর হামলা করার জন্য ক্ষমতাসীন দলসহ অন্যান্য দলের কাছে তাদের কদর বেড়েছে। এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সংঘাতময় হয়ে উঠার শঙ্কা রয়েছে।
রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের ক্ষেত্রে নেতাকর্মীর পাশাপাশি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রুপের সক্রিয় হওয়া নতুন কিছু নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে তাদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে ভাড়া করা হয়। বহু বছর ধরেই রাজনীতিতে এ অপসংস্কৃতি চলে আসছে। বিশেষ করে যে দল ক্ষমতায় থাকে, বিরোধীদলকে মোকাবেলা করার জন্য সে দলের নেতাকর্মীরা যেমন হামলা ও আক্রমণ করে, তেমনি আলাদা ফোর্স হিসেবে সন্ত্রাসীদেরও ব্যবহার করে। প্রায় প্রত্যেক নির্বাচনেই সন্ত্রাসীদের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। জাতীয় নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্র দখল এবং প্রতিপক্ষকে বিতাড়নের ক্ষেত্রে ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের বেশি ব্যবহার করা হয়। তখন ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদল উভয় পক্ষই কমবেশি সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে। অভিযোগ রয়েছে, ক্ষমতাসীন দল বিরোধী দলের চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচি মোকাবেলায় সভা-সমাবেশ করার পাশাপাশি পাড়া-মহল্লায় নেতাকর্মীদের ‘সতর্ক পাহারা’য় থাকার নির্দেশ দিয়েছে। বিএনপি’র বিগত কয়েকটি কর্মসূচি পালনের সময় দেখা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা চেয়ার পেতে বসে থাকে। এ সময় তাদের সঙ্গে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরাও ছিল। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, জাতীয় নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসবে, বৃহৎ দুই দলের মধ্যে টানাপড়েন ততই বাড়বে। এখন বিরোধীদল কর্মসূচি পালন করলে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা পাহারায় থাকলেও সময় যাওয়ার সাথে সাথে তা সংঘাতে রূপ নিতে পারে। এতে ভয়াবহ রাজনৈতিক সংঘাত সৃষ্টি হতে পারে। জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পাশাপাশি জানমালের ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। এ সংঘাত যতটা না নেতাকর্মীর পারস্পরিক সংঘর্ষে রূপ লাভ করবে, তার চেয়ে বেশি ভায়াবহ হবে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ। নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন থেকেই চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে গতকাল দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্ডারওয়ার্ল্ডের অধিকাংশ সন্ত্রাসী জেলে বা দেশের বাইরে থাকলেও তাদের অপতৎপরতা থেমে নেই। যারা জেলে রয়েছে, তারা বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে পাড়া-মহল্লায় উঠতি সন্ত্রাসীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সহায়তা করে কাজে লাগাচ্ছে। এসব উঠতি সন্ত্রাসী এখন জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে আতঙ্ক হয়ে উঠেছে। এদের রাজনৈতিক ব্যবহার আরও ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
সাধারণত রাজনৈতিক সংঘাত ও সংঘর্ষে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল রাজনৈতিক সমঝোতার ক্ষেত্রে অনড় অবস্থানে থাকলে, সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠে। সংঘাতের মাধ্যমেই তারা রাজনৈতিক বিজয় অর্জন করতে চায়। এক্ষেত্রে সাধারণত ক্ষমতাসীন দল এগিয়ে থাকে। বিরোধীদলের আন্দোলন দমানোর জন্য প্রশাসন যন্ত্র ব্যবহারের পাশাপাশি নেতাকর্মী ও সন্ত্রাসীদেরও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সন্ত্রাসীরা সাধারণত ক্ষমতাসীন দলের অনুকম্পা ও পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়ার জন্য সেদিকেই বেশি ভেড়ে। আগামী জাতীয় নির্বাচন যেহেতু ঘনিয়ে আসছে এবং রাজনৈতিক সমঝোতার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, তাই রাজনৈতিক পরিস্থিতি যে সংঘাতময় হয়ে উঠবে, তাতে সন্দেহ নেই। এ সময়ে সন্ত্রাসীদেরও কদর বাড়বে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতার ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদলের দায়িত্ব বেশি। সন্ত্রাসীরা বরাবরই তাদের স্বার্থে ক্ষমতাসীনদলের কাছাকাছি থাকে। তার নেতাকর্মীরাও কোনো না কোনোভাবে তাদের প্রশ্রয় দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে, সন্ত্রাসীরা যাতে কোনো ধরনের প্রশ্রয় না পায়, এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীনদলকে সতর্ক থাকতে হবে। রাজনীতিকে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতার রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সন্ত্রাসীদের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। দলীয় কিংবা ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রতিপক্ষ দমনের অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে বিরোধীদলেরও দায়িত্ব রয়েছে। তাকেও সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় ও ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এখন থেকেই তালিকাভুক্ত ও এলাকাভিত্তিক উঠতি এবং চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। রাজনীতিতে সন্ত্রাসীদের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে
আগামী জাতীয় নির্বাচন হতে এক বছরের মতো সময় বাকী রয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষ করে বিএনপি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে কর্মসূচি পালন করা শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন দলও মাঠে সক্রিয়। গত বছরের মাঝামাঝি থেকে বিএনপি ধারাবাহিকভাবে বিভাগীয় সমাবেশ, মানববন্ধন, গণমিছিল, গণঅবস্থানসহ নানা কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচি পালনকালে দলটির দাবি মোতাবেক ১৫ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অনেক। অসংখ্য নেতাকর্মী গ্রেফতার এবং হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। বিএনপির মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির শীর্ষনেতা ও অন্যান্য নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। কেউ কেউ মুক্তি পেয়েছেন, কেউ মুক্তি পাননি। বিএনপির এসব কর্মসূচির পাল্টা জবাব হিসেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সভা-সমাবেশ করেছে এবং করছে। এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। যতই দিন যাবে এ পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। রাজনীতির এই উত্তাপকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীরাও তৎপর হয়ে উঠেছে। প্রতিপক্ষের ওপর হামলা করার জন্য ক্ষমতাসীন দলসহ অন্যান্য দলের কাছে তাদের কদর বেড়েছে। এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সংঘাতময় হয়ে উঠার শঙ্কা রয়েছে।
রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের ক্ষেত্রে নেতাকর্মীর পাশাপাশি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রুপের সক্রিয় হওয়া নতুন কিছু নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে তাদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে ভাড়া করা হয়। বহু বছর ধরেই রাজনীতিতে এ অপসংস্কৃতি চলে আসছে। বিশেষ করে যে দল ক্ষমতায় থাকে, বিরোধীদলকে মোকাবেলা করার জন্য সে দলের নেতাকর্মীরা যেমন হামলা ও আক্রমণ করে, তেমনি আলাদা ফোর্স হিসেবে সন্ত্রাসীদেরও ব্যবহার করে। প্রায় প্রত্যেক নির্বাচনেই সন্ত্রাসীদের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। জাতীয় নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্র দখল এবং প্রতিপক্ষকে বিতাড়নের ক্ষেত্রে ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের বেশি ব্যবহার করা হয়। তখন ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদল উভয় পক্ষই কমবেশি সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে। অভিযোগ রয়েছে, ক্ষমতাসীন দল বিরোধী দলের চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচি মোকাবেলায় সভা-সমাবেশ করার পাশাপাশি পাড়া-মহল্লায় নেতাকর্মীদের ‘সতর্ক পাহারা’য় থাকার নির্দেশ দিয়েছে। বিএনপি’র বিগত কয়েকটি কর্মসূচি পালনের সময় দেখা গেছে, রাজধানীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা চেয়ার পেতে বসে থাকে। এ সময় তাদের সঙ্গে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরাও ছিল। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, জাতীয় নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসবে, বৃহৎ দুই দলের মধ্যে টানাপড়েন ততই বাড়বে। এখন বিরোধীদল কর্মসূচি পালন করলে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা পাহারায় থাকলেও সময় যাওয়ার সাথে সাথে তা সংঘাতে রূপ নিতে পারে। এতে ভয়াবহ রাজনৈতিক সংঘাত সৃষ্টি হতে পারে। জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পাশাপাশি জানমালের ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা রয়েছে। এ সংঘাত যতটা না নেতাকর্মীর পারস্পরিক সংঘর্ষে রূপ লাভ করবে, তার চেয়ে বেশি ভায়াবহ হবে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ। নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন থেকেই চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে গতকাল দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্ডারওয়ার্ল্ডের অধিকাংশ সন্ত্রাসী জেলে বা দেশের বাইরে থাকলেও তাদের অপতৎপরতা থেমে নেই। যারা জেলে রয়েছে, তারা বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে পাড়া-মহল্লায় উঠতি সন্ত্রাসীদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সহায়তা করে কাজে লাগাচ্ছে। এসব উঠতি সন্ত্রাসী এখন জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে আতঙ্ক হয়ে উঠেছে। এদের রাজনৈতিক ব্যবহার আরও ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
সাধারণত রাজনৈতিক সংঘাত ও সংঘর্ষে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল রাজনৈতিক সমঝোতার ক্ষেত্রে অনড় অবস্থানে থাকলে, সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠে। সংঘাতের মাধ্যমেই তারা রাজনৈতিক বিজয় অর্জন করতে চায়। এক্ষেত্রে সাধারণত ক্ষমতাসীন দল এগিয়ে থাকে। বিরোধীদলের আন্দোলন দমানোর জন্য প্রশাসন যন্ত্র ব্যবহারের পাশাপাশি নেতাকর্মী ও সন্ত্রাসীদেরও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সন্ত্রাসীরা সাধারণত ক্ষমতাসীন দলের অনুকম্পা ও পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়ার জন্য সেদিকেই বেশি ভেড়ে। আগামী জাতীয় নির্বাচন যেহেতু ঘনিয়ে আসছে এবং রাজনৈতিক সমঝোতার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, তাই রাজনৈতিক পরিস্থিতি যে সংঘাতময় হয়ে উঠবে, তাতে সন্দেহ নেই। এ সময়ে সন্ত্রাসীদেরও কদর বাড়বে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতার ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদলের দায়িত্ব বেশি। সন্ত্রাসীরা বরাবরই তাদের স্বার্থে ক্ষমতাসীনদলের কাছাকাছি থাকে। তার নেতাকর্মীরাও কোনো না কোনোভাবে তাদের প্রশ্রয় দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে, সন্ত্রাসীরা যাতে কোনো ধরনের প্রশ্রয় না পায়, এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীনদলকে সতর্ক থাকতে হবে। রাজনীতিকে সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতার রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সন্ত্রাসীদের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। দলীয় কিংবা ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রতিপক্ষ দমনের অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে বিরোধীদলেরও দায়িত্ব রয়েছে। তাকেও সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় ও ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এখন থেকেই তালিকাভুক্ত ও এলাকাভিত্তিক উঠতি এবং চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।