পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বকে ভয় পায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, এই সরকার লুটপাটের মাধ্যমে দেশকে শুন্য করেছে। আর এখন তারেক রহমানের প্রতি তাদের রাগ। কারণ তিনি দেশে না থেকেও দেশবাসীকে জাগ্রত করেছেন। তার নেতৃত্বে এই গণজাগরণে সরকার এখন আতংকিত।
আজ শনিবার সকাল এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের সম্পদ তারেকের আদেশের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আবারো নয়াপল্টনে এসে শেষ হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক নবীউল্লাহ নবীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির লিটন মাহমুদ, আ ন ম সাইফুল ইসলাম, যুবদলের গোলাম মাওলা শাহিন প্রমুখ। বিক্ষোভ মিছিলে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির মনির হোসেন চেয়ারম্যানসহ ছাত্রদল, যুবদল এবং অন্যান্য সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী।
বিক্ষোভ মিছিলের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, তারেক রহমানের কোনো অস্থাবর সম্পত্তি নেই। মূলত ওয়ান ইলেভেনে শেখ হাসিনা দেশে বিরাজনীতিকরণের রাজনীতি শুরু করেছিলো। তারই ধারাবাহিকতায় এই মিথ্যাচার।
তিনি বলেন, এই সরকারের মন্ত্রী বা এমপিরা কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কতো টাকা লুটে করেছে তার সবকিছুই বেরিয়ে আসবে। তখন কিন্তু শেখ হাসিনা বোরখা পরে রাস্তায় নামতে পারবেনা।
গয়েশ্বর আরো বলেন, কাঁচের ঘরে বাস করে অন্যের ভবনে ঢিল মারা বন্ধ করুন। না হলে ভবিষ্যতে দিশা পাবেন না কোথায় যাবেন? আজকে চাকরির ভয় দেখিয়ে গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে। আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে সরকারকে পতন ঘটাতে হবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। সবাই শরিক হবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।