পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব 'ঢাকা লিট ফেস্ট' আমাদের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনে আলোর দ্যুতি ছড়াবে। এটি দেশি-বিদেশি শিল্পী, সাহিত্যিক, চিন্তাবিদদের মিলনমেলা। এ সাহিত্য উৎসবে পারস্পরিক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও মতামত বিনিময়ের মাধ্যমে সৃষ্টিশীলতা ও মননশীলতার বিকাশ ঘটবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে চার দিনব্যাপী (০৫-০৮ জানুয়ারি, ২০২৩) দশম 'ঢাকা লিট ফেস্ট-২০২৩' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ২০২১ সালে নোবেলজয়ী ব্রিটিশ-তানজানীয় সাহিত্যিক আবদুলরাজাক গুরনাহ ও বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি লেখক অমিতাভ ঘোষ।
প্রধান অতিথি বলেন, করোনা মহামারির কারণে তিন বছর পর আবার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব 'ঢাকা লিট ফেস্ট'। সেজন্য এ উৎসবের তিন পরিচালকসহ আয়োজকদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুরু থেকেই ঢাকা লিট ফেস্টে সম্পৃক্ত ছিল সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এবার তেমনভাবে সম্পৃক্ত হতে না পারলেও আগামীতে মন্ত্রণালয় এ উৎসবে পৃষ্ঠপোষকতা করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন 'ঢাকা লিট ফেস্ট-২০২৩' এর পরিচালক কাজী আনিস আহমেদ ও আহসান আকবর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন 'ঢাকা লিট ফেস্ট-২০২৩' এর অন্যতম পরিচালক সাদাফ সায্। মঞ্চে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। উল্লেখ্য, 'ঢাকা লিট ফেস্ট' এর দশম সংস্করণে ১৭৫টির অধিক সেশনে পাঁচ মহাদেশের পাঁচ শতাধিক লেখক, শিল্পী ও চিন্তাবিদ অংশগ্রহণ করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।