পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ৩৪ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থা প্রতিবারের ন্যায় এবারও জাতীয় ‘রবীন্দ্রসংগীত উৎসব’র আয়োজন করেছে। এ অসাধারণ আয়োজনকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবের মতো আয়োজন ‘আমাদের সংগীত জগতকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি দেশের সাংস্কৃতিক জগতে যোগ হয় নতুন মাত্রা।
প্রতিমন্ত্রী আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থা আয়োজিত দু’দিনব্যাপী ‘৩৩তম জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এই কথা বলেন।
বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থার সভাপতি তপন মাহমুদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক পীযুষ বড়ুয়া। অনুভূতি ব্যক্ত করেন সম্মাননা প্রাপ্ত বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী আশরাফুল আলম ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক রফিকুল আলম।
কে এম খালিদ বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিকরা মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করেছেন। সেরকম দু’জন শব্দসৈনিক আশরাফুল আলম ও রফিকুল আলমকে সম্মাননা প্রদান নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সবসময় বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থার যে কোনো আয়োজনে সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে আসছে। এসময় তিনি সংগঠনটিকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২ লাখ টাকা অনুদান প্রদানের ঘোষণা দেন।
এই অনুষ্ঠানে দু’জন বরেণ্য শিল্পী যথাক্রমে স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বাচিক শিল্পী আশরাফুল আলম ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী রফিকুল আলমকে বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থার পক্ষ থেকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য, সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।