যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে প্রতি বছরই শীত আসে বাংলাদেশে। দিনকয়েক আগে দুয়ারে কড়া নাড়লেও এখন দেশেজুড়ে প্রচণ্ড প্রতাপে নেমে এসেছে শীত। জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে সারাদেশে। ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে আলমারির গরম কাপড় গায়ে জড়িয়েছেন অনেকে।
উত্তরে তুষারপাতের কারণে দেশে শৈত্যপ্রবাহ আরো বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু আপনি জানেন কি? যে নারী এবং পুরুষদের একই রকম ঠান্ডা লাগে না। চিকিৎসকদের মতে, পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি ঠাণ্ডা অনুভব করেন। এর কারণ তাদের শারীরিক এবং অভ্যন্তরীণ গঠন।
যেসব কারণে নারীদের ঠাণ্ডা বেশি লাগে
পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঠাণ্ডা লাগার কারণ তাদের মধ্যে পাওয়া মেটাবলিজম। মেটাবলিজমের কাজ হলো শরীরে এনার্জি লেভেল ঠিক রাখা। শরীরে যখন প্রচুর শক্তি থাকে, তখন তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা লাগে না। পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে মেটাবলিজম লেভেল কম। এ কারণে তারা পুরুষদের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা অনুভব করেন।
নারীদের পেশি কম থাকে
আরেকটি কারণ হলো পুরুষদের তুলনায় নারীদের পেশি কম থাকা। এই পেশিগুলো শরীরকে উষ্ণ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে নারীরা ঠাণ্ডায় দ্রুত কাঁপতে শুরু করেন। ঘরের তাপমাত্রা সম্পর্কে বললে, তবে সাধারণত ২০-২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেই কাঁপতে শুরু করেন নারীরা।
অবিলম্বে ডাক্তার দেখান
চিকিৎসকরা বলছেন, শীতকালে প্রচুর রোদ গায়ে লাগানোর পরেও যদি কেউ ক্রমাগত ঠাণ্ডা অনুভব করেন এবং সারাক্ষণ কাঁপতে থাকেন, তবে এটিকে একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা মনে না করে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এটি শরীরের অন্য কোনো বড় রোগের লক্ষণও হতে পারে। সময়মতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।