গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
যানজটে বিমানবন্দর সড়কে ভোগান্তি চরম আকার ধারন করেছে। বৃহস্পতিবার অবস্থা আরো ভয়াবহ। ভোর থেকেই শুরু হয় যানবাহনের দীর্ঘ সারি। আব্দুল্লাহপুর থেকে গাড়ির জট এসে ঠেকে বনানী পর্যন্ত। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে রাজধানীর কর্মজীবী ও শ্রমজীবী মানুষ।
বিমানবন্দর সড়কের কারণে রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকায় গাড়ির জট লেগে আছে। রাজধানীর মিরপুর, মহাখালী, বনানী, বাড্ডা, নতুনবাজার, কুড়িল এলকায় তীব্র যানজট দেখা গেছে। এসময় দেখা যায়, অনেক যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
বাস যাত্রী বলেন, মহাখালী থেকে কুড়িল বিশ্বরোড পর্যন্ত তীব্র যানজট। পায়ে হেঁটে অফিসের উদ্দেশে রওনা হয়েছি। প্রায় একঘণ্টা বাসে বসে থেকে এবার হাঁটা শুরু করেছি। আরো অনেকেই হাঁটা শুরু করেছে।
আরেক যাত্রী বলেন, বাস পাচ্ছি না। মাটিকাটা থেকে যানজট শুরু। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে একটি বাস পেলাম। পরে দেখি রাস্তায় তীব্র যানজট। এখন প্রায় প্রতিদিনই এমন যানজট লেগে থাকে। এসব যানজট ঠেলে আমাদের প্রতিদিন অফিসে যেতে হয়।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার অশোক কুমার পাল বলেন, টঙ্গীর মিলগেট এলাকায় সড়কে গর্ত করে উড়ালসেতুর খুঁটি ও ড্রেন তৈরি করা হচ্ছে। বৃষ্টিতে সেই গর্তের পারের মাটি ভেঙে পড়ায় মহাসড়কের ওই অংশে ঢাকামুখী এক লেনে গাড়ি চলাচল করছে। এখান থেকেই মূলত যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।