পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দফায় দফায় দাম বাড়ার পরও বাজারে চিনির সংকট দেখা দিয়েছে। এ জন্য খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা মিল মালিকদের দুষছেন। অন্যদিকে মিল মালিকরা গ্যাস সংকটকে দায়ী করছেন।
তিন দফায় বেড়ে খুচরা বাজারে চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকা পর্যন্ত। যা গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়। এর আগে গত ৬ অক্টোবর কেজিপ্রতি ছয় টাকা বাড়িয়ে চিনির দাম ৯০ টাকা নির্ধারণ করে সরকার।
শুক্রবার রাজধানীর লালবাগ, নিউমার্কেট, হাতিরপুল, কারওয়ান বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন পরিস্থিতি জানা গেছে।
রাজধানীর নিউমার্কেটের দোকানদার মাহমুদ হোসেন বলেন, বাজারে চিনির সরবরাহ কমেছে। কোম্পানিগুলো প্যাকেটজাত চিনি সরবরাহ প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে।
ভোক্তাদের অভিযোগ, ভোজ্যতেলের মতো চিনির বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছেন ব্যবসায়ীরা। এ জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, মিল মালিকরা চিনি সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। চাহিদা অনুযায়ী চিনি দিচ্ছেন না। মিলাররা মজুত করে সংকট সৃষ্টি করছেন।
তবে এসব অভিযোগ উড়িয়ে দেন মিল মালিকরা। তারা জানান, গ্যাস সংকটে ভুগছে চিনি পরিশোধনকারী কারখানাগুলো।
কারওরান বাজারের ব্যবসায়ী লাভলু মিয়া জানান, কিছু চিনি আছে। সেগুলো পাইকারিতে আমরা কেজি ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছি। খুচরা ব্যবসায়ীরা ১০৫ টাকায় বিক্রি করছেন।
লালবাগের রুবেল স্টোরের মালিক মো. জানান, কিছু প্যাকেট ছিল, বিক্রি হয়ে গেছে। বিক্রি করার মতো এখন খোলা বা প্যাকেট কোনো চিনিই নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।