পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোডা অ্যাশের ঘোষণায় আমদানি নিষিদ্ধ ১৯ মেট্রিক টন ঘনচিনি আটক করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তারা জানান, রাজধানী ঢাকার বংশাল এলাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিএসএস এন্টারপ্রাইজ চীন থেকে সোডা অ্যাশ লাইট ঘোষণায় এক কন্টেইনার পণ্য আমদানি করে। গত ১৮ মে চীনের জিনদাও বন্দর থেকে এইচআর হেরা জাহাজযোগে কন্টেইনারটি চট্টগ্রাম বন্দরে আসে। এরপর কাস্টমস হাউস চট্টগ্রামের পোর্ট কন্ট্রোল ইউনিটের (পিসিইউ) রিস্ক ম্যানেজমেন্ট অ্যানালাইসেসের আওতায় পণ্য চালানের বিল অব লোডিংটি (বিএল) অ্যাসাইকুডা সিস্টেমে বøক করা হয়।
আমদানিকারক কর্তৃক বøককৃত বিল অব লোডিংভুক্ত পণ্য চালানটি খালাসের জন্য কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা না হলে কাস্টমস হাউসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিচার্জ (এআইআর) টিমের সহায়তায় গত বুধবার শতভাগ কায়িক পরীক্ষার লক্ষ্যে পণ্য চালানবাহি কন্টেইনারটি নেমস কন্টেইনার ডিপোতে ফোর্স কিপ ডাউন করা হয়। কাস্টমস হাউস কর্মকর্তারা কায়িক পরীক্ষাকালে পণ্যের বস্তার গায়ে অপসারণযোগ্য স্টিকারে আমদানিকারকের নাম ও অন্যান্য তথ্য সম্বলিত একটি স্টিকার দেখতে পান। যার ভেতর লুকায়িত অবস্থায় আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি বা সোডিয়াম সাইক্লোমেড পাওয়া যায়। মিথ্যা ঘোষণায় আনা ১৯ মেট্রিক টন আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি এবং এক মেট্রিক টন সোডা অ্যাশ ডিপোর অভ্যন্তরে আটক করা হয়।
কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তারা জানান, সাধারণ চিনি চেয়ে প্রায় ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি ঘনচিনি ক্যান্সার রোগ সৃষ্টির অন্যতম উপাদান। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস কর্মকর্তাদের কঠোর নজরদারির কারণে নিষিদ্ধ ঘোষিত পণ্যটি দেশে আনার প্রচেষ্টা ভন্ডুল করা সম্ভব হয়েছে। এ ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, এর আগেও কাস্টমস হাউসের কর্মকর্তারা মিথ্যা ঘোষণায় আনা এ ধরণের বেশ কয়েকটি চালান আটক করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।