পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে সাড়ে ৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের এমডি ও পরিচালকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে কমিশনে এ সংক্রান্ত মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দুদক পরিচালক ও তদারককারী কর্মকর্তা বেনজীর আহমেদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
অনুমোদন করা মামলার আসামিরা হলেন- ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শান্তনু সাহা, পরিচালক রুবাইয়াৎ খালেদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো. হাফিজুর রহমান, এসএভিপি ও হেড অব ফিন্যান্স এইচআর মো. আনোয়ার হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার মনোরঞ্জন চক্রবর্তী, ক্রেডিট-ইন-চার্জ মোহাম্মদ রফিকুল আলম, সিনিয়র ম্যানেজার মো. রেজাউল করিম এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কোম্পানি সেক্রেটারি শেখ খালেদ জহির। অন্যদিকে পিএফআই সিকিউরিটিজের আসামিরা হলেন-পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডের বিকল্প পরিচালক এম. এ খালেক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, উপমহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সেক্রেটারি মো. মুসফিকুর রহমান।
অনুসন্ধান প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে পিএফআই সিকিউরিটিজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স চারুশীলের সত্ত্বাধিকারী সেলিম আহমেদ নামে ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড থেকে ১০ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরি ও বিতরণ করিয়ে নেয়। পরে পিএফআই সিকিউরিটিজের হিসাবে জমা দিয়ে ১০ কোটি টাকা থেকে ৮ কোটি ৬১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৭৬ টাকা স্থানান্তর, পাচার, প্লেসমেন্ট ও লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে আত্মসাৎ করে আসামিরা।
তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪ (২) ধারায় মামলা অনুমোদন দেওয়া হয়। শিগগিরই দুদকের উপ-পরিচালক আবদুল মাজেদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করবেন। অনুমোদিত মামলার আসামির মধ্যে পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডের বিকল্প পরিচালক এম এ খালেক ও ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক রুবাইয়াৎ খালেদ গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক মামলায় বর্তমানে কারাগারে আছেন বলে জানা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।