পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশি উদ্যোক্তা ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বৃহস্পতিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কেকেআর গ্লোবাল ইনস্টিটিউট এবং কেকেআর ইনফ্রাস্ট্রাকচারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নীল আর ব্রাউনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ইতোমধ্যে কেকেআর সমর্থিত বহুজাতিক যোগাযোগ অবকাঠামো কোম্পানি পিনাকল টাওয়ার বাংলাদেশে এ খাতে বিনিয়োগের জন্য চুক্তি সই করেছে।
সম্প্রতি ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে এক অনুষ্ঠানে পিনাকল টাওয়ার্সের চেয়ারম্যান প্যাট্রিক জোসেফ বাংলাদেশে আরও ২০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন। এই সম্ভাব্য বিনিয়োগের পেছনে ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের অনুপ্রেরণার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
প্যাট্রিক জোসেফ বলেন, দেশের বাইরে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সঠিক স্থানীয় অংশীদার পাওয়া সব সময়ই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পিনাকলের ক্ষেত্রে আমরা খুবই বড় বেসরকারি ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান কেকেআরের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছি, যাদের ম্যানেজমেন্টের হাতে মোটা দাগে ৫০০ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। কোহলবার্গ ক্রাভিস রবার্টস বা কেকেআর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাইভেট ইক্যুইটি ফার্ম, যার পরিচালনাধীন সম্পদ ৪৭০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
বাংলাদেশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে প্যাট্রিক বলেন, এশিয়ায় বড় পরিসরে অবস্থান করা কেকেআরের বাংলাদেশে ওই অর্থে বিনিয়োগ ছিল না। এ কারণে আমাদের অনেক বিস্তৃত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। মার্কেটে প্রবেশের জন্য স্থানীয় অংশীদার দরকার ছিল। আমরা সফলভাবে লেনদেনে সক্ষম হয়েছিলাম, যার পেছনে মূলত ছিলেন স্ট্র্যাটেজিক হোল্ডিংসের মূল উদ্যোক্তা। তার মাধ্যমে বাংলাদেশে অনেক বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে।
উল্লেখ্য, স্ট্র্যাটেজিক হোল্ডিংসের মূল উদ্যোক্তা চৌধুরী নাফিজ সরাফাত। পিনাকল সিঙ্গাপুরভিত্তিক ডিজিটাল অবকাঠামো কোম্পানি। এটি মোবাইল ফোন টাওয়ার, ফাইবার, ডেটা সেন্টারের মতো ডিজিটাল অবকাঠামোতে বিনিয়োগ করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।