মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজ জেল্লা হারাবে বলেই মনে করছেন অনেকে। খোদ যুক্তরাজ্যেই এই রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন অনেকে। এক জরিপে দেখা গেছে, ব্রিটেনে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ভবিষ্যতেও থাকা উচিত বলে মনে করেন ৬২ শতাংশ ব্রিটিশ। আর এর বিরুদ্ধে ২২ শতাংশ। ১৬ শতাংশ মানুষ এ নিয়ে ভাবছেন না।
এ ছাড়া দেখা যাচ্ছে, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ৭৪ শতাংশ ব্রিটেনে রাজতন্ত্র চান। এই হার কিন্তু প্রজন্মান্তরে কমছে। একেবারে তরুণ অর্থাৎ ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মাত্র ২৪ শতাংশ রাজতন্ত্রের পক্ষে। নিউইয়র্ক টাইমসের শিরোনামই বলছে, রানির মৃত্যুতে শোকের অনুষ্ঠানে লন্ডনে প্রজন্মের মধ্যে বিভেদটা খুব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মজার ব্যাপার হলো, ২৮ বছর আগে যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসও একসময় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন। যদিও রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক দল কনজারভেটিভ (টোরি) পার্টি থেকেই প্রধানমন্ত্রী হলেন তিনি।
১৯৯৪ সালে লিবারেল ডেমোক্র্যাটদের সম্মেলনে লিজ ট্রাস এক জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়েছিলেন। বক্তৃতায় তিনি স্পষ্ট করে রাজতন্ত্রের অবসানের পক্ষে অবস্থান ব্যক্ত করেন। সেই লিজ ট্রাসই এখন কনজারভেটিভ পার্টি থেকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কিছুদিন আগেই রানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি।
ছাত্রজীবনে তুখোড় রাজনীতিক ছিলেন লিজ ট্রাস। ইংল্যান্ডের তৃতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট দলের হয়ে কাজ করতেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার আগে ১৯৯৬ সালে তিনি কনজারভেটিভ পার্টিতে যোগ দেন। সূত্র : ক্ষে। নিউইয়র্ক টাইমস
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।