Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শালীনতাই কাম্য

মরিয়ম বিবি বৃষ্টি | প্রকাশের সময় : ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:০৩ এএম

স্বাধীনদেশে স্বাধীনভাবে পোশাক পরার অধিকার সকলের রয়েছে। ছোট, বড়, টাইট কিংবা ঢিলেঢালা পোশাক নারীর সৌন্দর্য নির্ধারণ করে না। নারীর সৌন্দর্য শালীন পোশাকে। পোশাকের স্বাধীনতার নামে এমন পোশাক পরা কখনই ঠিক না, যার মাধ্যমে অশালীনতা ফুটে উঠে। পোশাক কেমন হবে, এটা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। যে পোশাক পরে আরামদায়ক মনে হবে সে পোশাক পরার সম্পূর্ণ অধিকার যেকোনো মানুষের রয়েছে। হোক সে নারী কিংবা পুরুষ। তবে পোশাক যেনো শালীনতা বজায় রাখে। তা অন্যকারও জন্য যেন বিব্রতকর না হয়। জায়গাবদলে পোশাকেও বদলায়। এদেশের সংস্কৃতি কখনোই স্বাধীনতার নামে অশালীন পোশাককে সমর্থন করে না। সর্বপরী পোশাকের স্বাধীনতার সাথে মার্জিত পোশাক সকলের কাম্য।

শিক্ষার্থী, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়



 

Show all comments
  • jack ali ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:০১ পিএম says : 0
    Allah created Human being and He knows what is best for the Human Being. To learn and practice Islam is so simple, you don't need to be a scientist or an astronomer. As a matter of fact " Men's intellect is limited, and if it is left wondering like a lost sheep it is likely to fall into the vicinity of a wolf, where it would easily be taken advantage of". So we must follow the most modern and logical way of life, which is prescribed in Qur'an and demonstrated by our beloved Prophet (pbuh) in a simplistic manner. Hizab is two type inner Hizab and outer Hizab if on missing then it's not a Hijab, now a days so many type fashion hizab and these Hizabi also cover their face but they have boy friends.
    Total Reply(0) Reply
  • jack ali ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:০২ পিএম says : 0
    ইসলামে পর্দা ফরজ নারী দেহ প্রদর্শন হারাম অতীতে কন্যা সন্তান হলে তাকে জীবন্ত কবর দেওয়া হত| ছেলেরা পিতার মৃত্যুর পর সৎ মাকে বিয়ে করত| নারীদেরকে পণ্যের মত ব্যবহার করা হতো| গ্রীক ও রোমান সমাজে নারীকে মনে করা হতো সকল অনিষ্টের মূল এবং সবচে’ নিকৃষ্ট প্রাণী। পরিবারে মা, বোন, স্ত্রী ও কন্যা কোন নারীর মর্যাদাই দাসীর চেয়ে বেশী ছিলো না। নারী ছিলো বাজারে বেচা-কেনার পণ্য। পরিবার-প্রধান যে কোন নারীকে বাজারে বিক্রি করতে পারতো| এমনকি ১৮০৫ সাল পর্যন্ত বৃটিশ আইনে স্বামীর অধিকার ছিলো স্ত্রীকে বিক্রি করার। হিন্দুসমাজে নারীর অবস্থা ছিলো সবচে’ করুণ। এ প্রসঙ্গে শুধু সতীদাহ-এর কথা উল্লেখ করাই যথেষ্ট, যা এই মাত্র সেদিন সংস্কারবাদী নেতা রাজা রামমোহন রায় ব্যাপক আন্দোলনের মাধ্যমে বাতিল করিয়েছেন। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা নারীজাতিকে এত সম্মান দিয়েছেন| যখন একটা কন্যা শিশু জন্মগ্রহণ করে তখন একটা ফেরেশতা সেই শিশুটির মাথার কাছে বসে দোয়া করতে থাকে| প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এইভাবে বলেছেন যদি কেউ একটি নারী শিশু সন্তানকে কোরআন সুন্নত অনুযায়ী লালন পালন করে প্রকৃত মুসলিম লোকের সাথে বিবাহ দেয় তাহলে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন দুই আঙ্গুল দেখিয়ে দুই আঙ্গুলের মধ্যে যতোটুকু ফাক আছে তত কাছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে ওই মা বাবা জান্নাতে থাকবে| নারী জাতির জন্য পবিত্র কোরআনে একটা সূরা আছে তার নাম হচ্ছে সূরা আন-নিসা| অথচ পুরুষ জাতির জন্য পবিত্র কোরআনে কোন সূরায় সূরা নাই| ইবনু মাজাহ ৪১৮৫, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৯৭৪ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ "প্রতিটি ধর্মে‌র একটি প্রাকৃতিক চরিত্র রয়েছে। ইসলামের প্রাকৃতিক চরিত্র হল হায়া (লজ্জা)" অথবা "প্রত্যেক দীনের বা ধর্মের একটি প্রাকৃতিক চরিত্র রয়েছে। ইসলামের চরিত্র শালীনতা (হায়া)।"
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন