পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : চলতি মৌসুমে বিয়ের জন্য সবচেয়ে শুভদিন ছিলো রোববার। কিন্তু ভারতে নোট সঙ্কটের কারণে ব্যাংক উত্তোলনের পরিমাণ ২ লাখ ৫০ হাজারে সীমাবদ্ধ থাকায় বিয়ের আনুষঙ্গিক খরচ মিটাতে হিমসিম খেতে হচ্ছিলো পরিবারগুলোকে। যার ফলে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ এবং তেলেঙ্গানা রাজ্যে বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় ৫০ হাজার বিয়ে। তবে ভোগান্তির শেষ এখানেই নয়, কারণ জ্যোতিষীদের মতে এই রোববারের পর বিয়ের জন্য আরেকটি শুভদিন হলো ১৫ জানুয়ারি কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য অর্থ উত্তোলনের শেষ দিন হলো ৩০ ডিসেম্বর।
জানা যায়, অর্থ উত্তোলন করতে আধার ও পান কার্ডসহ বিভিন্ন ধরণের তথ্য-প্রমাণাদি প্রদর্শন করতে হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে। তাছাড়া বিভিন্ন খুচরা বিক্রেতার খরচের তথ্যও ব্যাংকে প্রদর্শন করতে হচ্ছে। ফলে ভারতে মানুষের ভোগান্তি কমছেই না। আবার সকল তথ্য প্রমাণাদি প্রদর্শনের পরও অর্থ স্বল্পতার অজুহাতে ব্যাংক এক থেকে দেড় লাখ রুপির বেশি দিচ্ছে না। যার ফলে অনেক বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত করতে হয়েছে এমন পরিস্থিতিতে। তবে ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, তারা এটি নিশ্চিত করছেন যাতে অর্থ তোলা হয় তা শুধুমাত্র বিয়ের অনুষ্ঠানেই ব্যবহৃত হয়।
এদিকে গতকাল রোববার হায়দ্রাবাদে প্রায় ২০ হাজার বিয়ের আয়োজন ছিল। তার মধ্যে কমপক্ষে ৩০টি পরিবারকে বিয়ের জন্য নতুন দিন ঠিক করতে বলেছেন জ্যোতিষীরা। -সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
টাকা তুলতে গিয়ে মৃত্যু, এগিয়ে এলোনা কেউ
ভারতের নানা প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ যেমন এটিএম মেশিনের সামনে টাকা তোলার লাইনে দাঁড়িয়ে ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিচ্ছেন, গতকাল সকালে তেমনই একজন ছিলেন সরকারি কর্মচারী কল্লোল রায় চৌধুরী।
কলকাতার কাছে ব্যান্ডেল শহরে এটিএম মেশিনে টাকা তুলতে গিয়ে হঠাৎ তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ছটপট করেন। কিন্তু কেউ লাইন ছেড়ে তার সাহায্যে এগিয়ে আসেনি এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেনি।
প্রায় আধঘন্টা এটিএম বুথের সামনে পড়ে থাকার পর যখন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তার আগেই তিনি মারা গেছেন।
এই মর্মান্তিক মৃত্যুর পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি টুইটারে এই মৃত্যুসংবাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।