পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট ডেস্ক : রাজধানীর পাইকারি বাজারে ঊর্ধ্বমুখী আছে ভোজ্যতেলের দাম। পাঁচদিনের ব্যবধানে রাজধানীর পাইকারি বাজারে সয়াবিন ও সুপার পাম তেলের দাম বেড়েছে মণে ১০০-১৩০ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে ব্যবসায়ীরা দেশে ভোজ্যতেলের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। রাজধানীর পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পাঁচদিন আগে তাদের বাজারে সয়াবিন তেল বিক্রি হয় প্রতি মণ ৩ হাজার ১০০ টাকায়, যা এখন ৩ হাজার ২৩০ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। অর্থাৎ এ সময়ের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে মণে ১৩০ টাকা। এদিকে পাঁচদিন আগে সুপার পাম অয়েল বিক্রি হয় প্রতি মণ ২ হাজার ৬৬০ টাকায়। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭৬০ টাকায়। এ হিসাবে প্রতি কেজির দাম পড়ে ৭১ টাকা ২৮ পয়সা থেকে ৭৩ টাকা ৯৫ পয়সা। অর্থাৎ এ সময়ের ব্যবধানে পাম অয়েলের দাম বেড়েছে মণে ১০০ টাকা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শীতকালে পাম তেল জমে যায়। ফলে চাপের মুখে থাকে সয়াবিন তেলের বাজার। আর এ সুযোগে ব্যবসায়ীরাও পণ্যটির দাম বাড়িয়ে থাকেন। দেশের জনগোষ্ঠীর বিরাট একটা অংশ খোলা তেল ব্যবহার করেন। আর একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী মোটা অংকের মুনাফা করতে সুপার পাম অয়েলকে সয়াবিন ও পাম অয়েলকে সুপার পাম অয়েল বলে বিক্রি করে থাকেন।
তবে পাম অয়েল জমে যাওয়ায় শীতকালে ব্যবসায়ীদের কারসাজি ধরা পড়ে যায়। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, সম্প্রতি রাজধানীর বাজারগুলোয় খুচরা পর্যায়ে সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে প্রতি লিটার ৮৪-৮৬ টাকায়, যা এক বছর আগে ছিল ৭৫-৭৯ টাকা। আর এদিন সুপার পাম অয়েল বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৭২-৭৪ টাকায়। এক বছর আগে যা ৬২-৬৫ টাকায় লেনদেন হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।