যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
হাঁচি সবাই দিয়ে থাকেন। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এটি হয়ে যায় লাগামহীন। একবার হাঁচি শুরু করলে তা যেন আর থামতেই চায় না। অ্যালার্জি বা অন্য কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে এমনটা হতে পারে।
হাঁচি কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি বা টোটকা কাজে লাগাতে পারেন। কী সেগুলো? চলুন জেনে নিই বিস্তারিত।
বাষ্প নেওয়া
সর্দির কারণে যদি হাঁচি এসে থাকে তবে তা সহজে সমাধান হতে পারে বাষ্পের মাধ্যমে। একটি বড় পাত্রে ফুটন্ত গরম পানি নিয়ে তার ওপরে তোয়ালে ঢাকা দিয়ে বাষ্প নিন। হাঁচি দেওয়ার মাত্রা কমবে।
মধু
প্রাকৃতিক এই উপাদানটি কিন্তু হাঁচি কমাতে বেশ কার্যকর। চটজলদি এক চামচ মধু খেয়ে নিন। হাঁচি কমে যাবে।
জিভের টোকা
টানা হাঁচি থেকে বাঁচতে জিভ দিয়ে মুখের ওপরের তালুতে কয়েকটি টোকা দিন। হাঁচি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অনেকেই এই পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে খুব অল্প সময়েই হাঁচি থামিয়ে ফেলতে পারেন।
নাক সিটকানো
এমন ভাব করুন যেন কোনো বাজে গন্ধ নাকে আসছে। অর্থাৎ নাক সিটকান। এই উপায় কাজে লাগালে হাঁচি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ইউক্যালিপটাস তেল
এই তেলের গন্ধ হাঁচি থামাতে সহায়ক। একটি রুমালে ২-৩ ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল নিয়ে হাঁচির সময় ক্রমাগত শুঁকতে থাকুন। দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে হাঁচি।
এছাড়া টানা হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে ‘পাখি পাকা পেঁপে খায়’, ‘জলে চুন তাজা, তেলে চুল তাজা’ ইত্যাদি টাং টুইস্টার বাক্য পড়তে পারেন। এতেও হাঁচি থেকে পরিত্রাণ মেলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।