পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
গ্রিসে তার সরকারী সফর শেষে সউদী যুবরাজ এবং ডি ফ্যাক্টো শাসক মুহাম্মদ বিন সালমান গতকাল প্যারিসে গিয়েছেন। তিনি সেখানে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সাথে এলিসি প্রাসাদে এক নৈশভোজে যোগ দেন।
যুবরাজ মুহাম্মদ একজন স্বৈরাচারী হিসাবে তার পরিচিত ইমেজ থেকে বের হয়ে আসার এবং সউদী আরবে পর্যটনকে উন্নীত করার প্রচেষ্টায় পশ্চিমা নেতাদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছেন। ২০১৮ সালে তুরস্কে সউদী সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যার পর এটি তার প্রথম ইউরোপ সফর। সম্প্রতি রাশিয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট জ্বালানি সঙ্কট মোকাবেলায় সাহায্য চাইতে সউদী সফরে গিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সেই সফরের মাত্র দুই সপ্তাহ পরেই এবার ইউরোপ সফরে গেলেন যুবরাজ মুহাম্মদ।
ইউক্রেন সঙ্কটের কারণে সউদী আরবের ভ‚মিকা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ইউরোপ রাশিয়ান গ্যাস সরবরাহ নিয়ে চাপের মধ্যে রয়েছে এবং তাদের বিকল্প প্রয়োজন। এই লক্ষ্যে, ম্যাখোঁ সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ বিন জায়েদের সাথে একটি চুক্তিতে সম্মত হয়েছেন। প্যারিসে যুবরাজ মুহাম্মদের সাথে এমন একটি চুক্তি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র : দ্য ইকোনমিস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।