বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কুপিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত কবিরকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেফতার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার একটি দুর্গম পাহাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। র্যাবের চট্টগ্রাম জোনের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার সাংবাদিকদের জানান, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মূল আসামি কবিরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে র্যাব। কীভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, তা তিনি স্পষ্ট করেননি। জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কবির আহমদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। পরে উভয় পক্ষের গুলি বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কবির আহমদকে তার সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার সহযোগীর নাম কফিল উদ্দিন। তিনি উপজেলার পদুয়া লালারখিল এলাকার মোস্তাক আহমদের পুত্র। মূল আসামি কবির আহামদ (৩৫) লোহাগাড়ার পদুয়া ইউনিয়নের লালারখীল গ্রামের মৃত আলী হোসেনের ছেলে। এ ঘটনায় এর আগে তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর লালারখিল ওয়ার্ডে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হন পুলিশ কনস্টেবল জনি খান। আসামি কবির আহামদ কনস্টেবল জনিকে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে তার বাম হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন করে পালিয়ে যান।
পুলিশ অভিযানে নিয়ে গিয়েছিল কবিরের বিরুদ্ধে মারামারির ঘটনায় দায়ের করা মামলার বাদী আবুল হোসেন কালুকেও। পালিয়ে যাওয়ার সময় কবির বাদী কালুকেও কুপিয়ে আহত করেন। আহত জনি খান ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হামলার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে লোহাগাড়া থানায় কবির ও তার স্ত্রী রুবি আক্তার এবং কবিরের মাকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। ঘটনার পরদিন রুবিকে বান্দরবান জেলার লামা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।