পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় মারামারির মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে ধরতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন এক পুলিশ সদস্য। ওই আসামির দায়ের কোপে তার হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় গতকাল রোববার বিকেলে আহত কনস্টেবল মো. জনি খানকে (২৮) র্যাবের একটি হেলিকপ্টারে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক।
তিনি জানান, আসামির দায়ের কোপে তার বাম হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। প্রথমে তাকে লোহাগাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে র্যাবের একটি হেলিকপ্টারে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। পুলিশ সদস্যের উপর হামলাকারি আসামি কবির আহমদকে (৩৫) গ্রেফতারে সর্বাত্মক অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি। এ ঘটনায় অভিযানে থাকা অপর কনস্টেবল শাহাদাত হোসেন (২৭) এবং মামলার বাদী আবুল হোসেন কালুও আহত হয়েছেন।
গতকাল সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লালারখিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পলাতক আসামি কবির আহমদ পদুয়া ইউনিয়নের লালারখিল গ্রামের মৃত আলী হোসেনের পুত্র। ওই গ্রামে দুই পক্ষের মারামারির ঘটনায় গত ২৪ মার্চ দায়েরকৃত একটি মামলার ২ নং আসামি কবির আহমদ। একই গ্রামের বাসিন্দা আবুল হোসেন কালু মামলাটির বাদী।
পুলিশ জানায়, সকালে মামলার বাদীকে নিয়ে আসামি ধরতে লোহাগাড়া থানার এসআই ভক্ত চন্দ্র দত্তের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম তার বাড়িতে যায়। টিমের অন্য সদস্যরা হলেন, এএসআই মুজিবুর রহমান, কনস্টেবল জনি খান ও শাহাদাত হোসেন। অভিযান শুরুর পর আসামিকে ধরে ফেলেন পুলিশ সদস্যরা। এ সময় আসামি কনস্টেবল জনি খানের বাম হাতে ধারালো দা দিয়ে কোপ মারে। এতে তার বাম হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। রক্তমাখা দা নিয়ে পালানোর সময় আসামি কবির মামলার বাদী কালুকেও কুপিয়ে আহত করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।