বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে মাওয়ায় পদ্মা রেল সংযোগ সড়কের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, আমরা ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত অর্থাৎ পদ্মাসেতু পার হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত উদ্বোধন করতে চাই। আর ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত এটি যেহেতু পুরো প্রকল্প ২০২৪ সালের মধ্যে শেষ করতে হবে। পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত রেল যোগাযোগ চালু করার নতুন লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে আগামী বছরের মার্চ মাসকে নির্ধারণ করা হয়েছে। যদি কোনো কারনে তারা লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হন, তবে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে এটি চালু হবে।
এর আগে গত বছর মন্ত্রী ঘোষনা করেছিলেন, ডিসেম্বরের মধ্য ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত রেল কার্যক্রম চালু হবে।
ঢাকা থেকে ভাঙ্গা অংশ দূরুত্ব ৮১ কিলোমিটার। রেলপথমন্ত্রী আরো বলেন আমরা চাই তার আগে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত আগামী বছরের মার্চের মধ্যে চালু করতে পারি এবং সেভাবে এগোচ্ছি।
তিনি বলেন, কাজ এগিয়ে কোনো জটিলতা নেই। যেহেতু সড়কমন্ত্রী এরই মধ্যে বলেছেন সড়ক যোগাযোগের জন্য পদ্মাসেতু এরই মধ্যে প্রস্তুত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখনই সময় দেবেন তখনি উদ্বোধন করবেন। আশা করছি জুনেই এটি উদ্বোধন হয়ে যাবে। তারপরেই আমরা রেল লাইন স্থাপনের কাজ করার সুযোগ পাবো।
মন্ত্রী বলেন,হয়ত সড়ক কর্তৃপক্ষ জুনে সেতু উদ্বোধনের পর আমাদের কাজের অনুমতি দেবে এরপর ছয় মাস সময় লাগবে লাইনটি স্থাপন করতে। আজ রোববার ( ১৫ মে) পদ্মা রেল সংযোগ সড়কের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে রেলপথমন্ত্রী এ কথা বলেন। পদ্মাসেতুতে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণকাজের সার্বিক অগ্রগতি ৫৭ ভাগ। এর মধ্যে ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৬০ শতাংশ। আর মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৭৮ শতাংশ। জুনে যান চলাচলের জন্য পদ্মাসেতু খুলে দেওয়া হলে রেল সংযোগ আগামী মার্চে মধ্যে চালু করা সম্ভব হবে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।
তিনি রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে মাওয়া অংশে পদ্মা রেল সংযোগ সেতু পরিদর্শন করেন রেলপথমন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।