পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। গতকাল বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ কথা জানান।
এদিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকের পর লি জিমিং বলেন, আমি ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে অন্য দেশের ঋণের ফাঁদ নিয়ে আলোচনা করেছি। তবে আমি আপনাদের নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই।
এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বাংলাদেশ চায় শ্রীলঙ্কায় দ্রুত স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। বাংলাদেশের অর্থনীতি অন্যান্য দেশের স্থিতিশীলতার ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। আমেরিকা বা ইউরোপের মার্কেট ভালো থাকলে আমাদের তৈরি পোশাকের রফতানি বাড়ে। মধ্যপ্রাচ্য উন্নতি করলে সেখানে বেশি শ্রমিক পাঠানো যায়। এজন্য আমরা বিশ্বে স্থিতিশীলতা চাই। তিনি আরো বলেন, শ্রীলঙ্কা পরিস্থিতি নিয়ে আমরা এখনও বসিনি। তাদের ওষুধ পাঠানো হয়েছে। খাদ্য পাঠানোর বিষয়টি দেখা হচ্ছে। আমরা চাই শান্তি ফিরে আসুক। বন্ধু রাষ্ট্রগুলোতে স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক।
শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা বাংলাদেশের হবে না জানিয়ে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমাদের রফতানি ও রেমিট্যান্স অনেক বেশি। কোভিডের সময় আমরা আড়াই হাজার কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পেয়েছি। আমাদের পরিশোধের ক্ষমতা অনেক বেশি। বাংলাদেশ ঋণের বিষয়ে অত্যন্ত বিচক্ষণ। অনেক হিসাব করে ঋণ নেওয়া হয়। আমাদের ঋণের মধ্যে বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে নেওয়া। চীনের সঙ্গে অনেকগুলো চুক্তি হয়েছে। কিন্তু টাকা নেওয়া হয়নি। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।