পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বান্দরবানে প্রতিপক্ষের গুলিতে জেএসএসের সশস্ত্র কমান্ডার নিহত হয়েছে। ঘটনার সময় সুইথুই মার্মার ছেলে সাচিংমং মার্মাসহ স্থানীয় ২ ব্যক্তিকে অপহরণ করা হয়েছে। জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাছা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ার উপরে নয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গতকাল শনিবার দুপুরে নয়াপাড়া এলাকায় হত্যার এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। অপহৃত দুজনকে উদ্ধারে অভিযান চলছে। জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলায় একের পর এক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় ব্যবসায়িরা।
সেনবাহিনী, পুলিশ জানান, গতকাল দুপুরের দিকে রোয়াংছড়ির তালুকদার পাড়া এলাকার নয়াপাড়ার কাছে ১৫-২০ জনের জেএসএসের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা উনুমংকে লক্ষ্য করে গুলি করলে সে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান। স্থানীয়রা জানান, পাহাড়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। বান্দরবান সেনাবাহিনীর বিগ্রেডের জি টু মেজর এরশাদ উল্লাহ জানান, নিহত উনুমং মারমা পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএসের মূল দলের সশস্ত্র গ্রুপের কমান্ডার ও চাঁদা কালেক্টর ছিল। চাঁদার ভাগবাটোয়ারা, আধিপত্য বিস্তার ও অভ্যন্তরীন কোন্দলকে কেন্দ্র করে তাদের দলীয় লোকেরা তাকে খুন করেছে বলে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীর টহল টিম পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবানের পুলিশ সুপার জেরিন আখতার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল বলেন, গুলি করে একজনকে হত্যা করা হয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছে। লাশ উদ্ধার করে থানায় এনে বাকি আইনি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, গত ৫ দিন আগে একিই এলাকায় মংচিংশৈ ৪০ নামে একজনকে খুন করা হয়েছিল। তিনি ও সন্তু লারমার সংগঠন জেএসএসের কর্মী ছিল। সে দল ত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার কারণে তাকে খুন করা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।