পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে’। প্রাকৃতিক নিয়মে যার যথা স্থান সেখানেই তার সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। কবির এই উক্তি, যার যেখানে স্থান তাকে সেখানে থাকতে দাও। করোনাভাইরাস মহামারির এই সময়ে ভাবসম্প্রসারণটি যেন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি উপযোগী হয়ে দেখা দিয়েছে। যাদের উপস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাসরুম, খেলার মাঠ, স্কুলের বারান্দা সরব হয়ে উঠে, করোনার কারণে তারাই দফায় দফায় ছিলেন ঘরবন্দি। শিক্ষার্থী শূন্যতায় স্কুল-কলেজ-মাদরাসাগুলো যেন খাঁ খাঁ করছিল। দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধের পর সেপ্টেম্বরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হলেও নতুন বছরে আবারো করোনার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় ৩১ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার থেকে আবারো ক্লাস রুমে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে পাঠদান শুরু হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও যেন ফিরে পেয়েছে প্রাণ। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে, বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মেতে উঠে তাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ক্লাস রুমে, সিঁড়িতে, মাঠে কিংবা প্রতিষ্ঠানের বাইরে আবারো বন্ধু-সহপাঠীদের সাথে আড্ডায় মাতোয়ারা হয়ে উঠেন তারা। আর ঘরবন্দি জীবন থেকে প্রিয় সন্তানের মুক্তিতে যেন স্বস্তি ফিরেছে অভিভাবকদের মধ্যেও।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রণের কারণে দ্বিতীয় দফায় গত ২১ জানুয়ারি দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। সংক্রমণ কিছুটা কমে আসায় গতকাল থেকে ফের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাস রুমে ফেরানো হয় শিক্ষার্থীদের। তবে কেবল যেসব শিক্ষার্থী করোনার টিকার দুটি ডোজ নিয়েছেন তাদেরকেই সশরীরে ক্লাসরুমে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়। বাকিরা আগের মতোই অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করে। সংক্রমণ কমায় দ্রুত স্কুল খুলে দেয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। এক মাস পর বন্ধুদের দেখা পেয়ে শিক্ষার্থীরাও উচ্ছ্বসিত। ক্লাসের আগে-পরে আর স্কুলের বাইরেও তারা আগের মতো মেতে উঠছে আড্ডায়।
এদিন রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে এবং ঢাকার বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরতে পেরে উচ্ছ্বসিত ছিলেন। সকাল থেকেই শিক্ষার্থীরা উন্মুখ হয়ে পড়েন স্কুলে যেতে। সকালে রাজধানীর মিরপুর, ধানমণ্ডি, বাড্ডা, পুরান ঢাকা, সেগুনবাগিচা-কাকরাইলের কয়েকটি স্কুলে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকেই শিফট অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা আসা-যাওয়া করছে।
বিএএফ শাহীন কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী হালিমাতুস সাদিয়া বলেন, আমরা এতদিন বাসায় বসে পড়াশোনা করেছি, কিন্তু সেটা খুব একটা কার্যকরী হবে না। না বুঝেই অনেক কিছু মুখস্ত করেছি। এখন কলেজ খোলায় পড়াশোনায়ও সুবিধা হবে অন্যদিকে বন্দি জীবন থেকেও মুক্তি পাওয়া গেল।
একই শ্রেণির ছাত্র শান্ত বলেন, এতদিনে পড়াশোনায় অনেক গ্যাপ তৈরি হয়েছে। আজ (গতকাল) খুলল, জানি না শিক্ষকেরা কি করবেন? তারা যদি সিলেবাস দ্রুত শেষ করানোতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তাহলে ঠিকমতো কিছুই শেখা হবে না। তবে কলেজ খোলায় একসাথে বন্ধুদের সঙ্গে ক্লাস করতে পারছি, তাই খুশি।
ঢাকা ইমপেরিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী আলিফ জানায়, দীর্ঘদিন কলেজ বন্ধের পর খুলে দেয়ায় ভালো লাগছে। আসলে ঘরে বসে লেখাপড়া ভালো লাগে না। করোনার দুই ডোজ টিকা দেয়ার পরই আমাদের কলেজে আসতে বলা হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা এখন থেকে যেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকে।
মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউটের দশম শ্রেণির ছাত্রী কানিজ ফাতেমা ক্লাসে ফিরতে পেরে দারুণ খুশি। তিনি বলেন, ক্লাসে যেভাবে পড়ালেখা হয়, সেটা কিন্তু বাসায় হয় না। এই কয়দিন বাসায় তেমন পড়ালেখা হয়নি। খুব টেনশনে ছিলাম স্কুল আবার কবে খুলবে। এখন স্কুল খুলে দেয়ায় টিচারদের সাথে দেখা হয়েছে, বন্ধুদের সাথে দেখা হচ্ছে। অনেক খুশি লাগছে।
অভিভাবক আবদুল হান্নানের সন্তান মিরপুর বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। স্কুল-কলেজ খোলার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, স্কুল-কলেজ বন্ধ হওয়াতে বাচ্চাদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এসেছে। তাদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তাদের শেখার আগ্রহ কমে যাওয়া ছাড়াও একাডেমিক জ্ঞানের অভাব রয়েছে। এর প্রভাব আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের ওপর পড়বে। আমরা সচেতন থাকলে বাচ্চাদের করোনায় সংক্রমিত হওয়া কঠিন। তাই আমি মনে করি আরো আগেই স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া উচিত ছিল।
একই স্কুলের আরেক অভিভাবক তাসছিমা আক্তার শম্পা বলেন, বর্তমানে ছেলেমেয়েদের যা মানসিক অবস্থা তাতে পড়াশোনায় মনযোগী হতে যথেষ্ঠ সময় লাগবে। তবে দেরিতে হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ায় আমি খুশি। এদিকে স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্তে ছাত্রছাত্রীরা খুবই আনন্দিত। এতে করে তারা বন্দি জীবন থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলে মনে করেন তারা।
প্রথম দিন ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী ক্লাসে এসেছে জানিয়ে মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউটের মর্নিং শিফটের প্রধান আমিনা রশীদ বলেন, বাচ্চারা এখন আর বাসায় বসে থাকতে চায় না। ওরা স্কুলে আসার জন্য মুখিয়ে ছিল। শিক্ষার্থীরা টিকা নেয়ায় ক্লাস চালাতে কোনো শঙ্কা দেখছেন না তিনি।
বাড্ডা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জয়নাব হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, অনেক দিন পর ক্লাস শুরু হয়েছে। এবার আমি এসএসসি পরীক্ষার্থী। এর আগে দীর্ঘদিন অনলাইনে ক্লাস হয়েছে। কিন্তু শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে ক্লাস করতে পারার একটা বাড়তি আনন্দ আছে, আমরা স্কুলে উপস্থিত হতে পেরে উপভোগ করছি। অনলাইনে ক্লাসটা ভিন্ন রকম। কিন্তু শ্রেণিকক্ষে যখন শিক্ষকের সামনে ক্লাস করি তখন সেটা ভালো লাগে।
পুরান ঢাকার আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আনিকা তাবাস্সুম বলেন, করোনার সময় ক্লাস এটেন্ড করতে পারিনি, লেখাপড়ার দিক থেকেও কিছুটা পিছিয়ে, ক্লাসে আসতে পারি না মন ভালো লাগে না। বাসায় থাকতে কেমন যেন লাগে। এখন স্কুল খুলে গেছে, প্রতিদিনই আসতে পারব এটা আলাদা একটা এক্সাইটমেন্ট। আমরা চাই ক্লাস হোক, যেন প্রতিদিন স্কুলে আসতে পারি।
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের মতো এদিন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ক্লাস শুরু হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ও ঢাকা কলেজসহ দেশের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস উদ্দীপনা নিয়ে ক্লাসে ফিরেছে। বন্ধু-বান্ধবের সাথে দীর্ঘ এ সময়ের দূরত্ব ঘুচিয়ে নিতে প্রথম দিনেই ক্যাম্পাসে আড্ডায় মেতে উঠেছে শিক্ষার্থীরা। সেলফিতে আবদ্ধ হয়ে ধরে রাখছেন স্মৃতি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার বিভাগের শিক্ষার্থী মো. সাইফুল্লাহ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে করোনা মহামারির কারণে ক্ষণে ক্ষণে বন্ধ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় আর ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা। অনলাইন-অফলাইনের মারপেঁচে পড়ে শিক্ষার্থীদের বেহাল দশা। অনলাইন ক্লাসে মনোযোগ ধরে রাখা কষ্টকর। ফলে এসব ক্লাসে বরাবরের মতোই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি থাকে কম। এখন পুনরায় সশরীরে ক্লাস শুরু হওয়াতে আমরা অনেক খুশি হয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ থাকবে যে, ভবিষ্যতে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফলাইনেই যেন সব ক্লাস নেয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সামনে কথা হয় নবীন শিক্ষার্থী সাইমা শিলার সাথে। তিনি জানান, যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের পড়ার স্বপ্ন ছিল সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েও পায়নি ক্লাস করার সুযোগ। অবশেষে আমাদের অপেক্ষার শেষ হলো। পুনরায় ক্লাসে ফিরতে পারায় খুবই এক্সাইটেড। আনন্দ প্রকাশ করে ঢাকা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাকিব বলেন, আসলে অনলাইন ক্লাসে ফাঁকিবাজি করার সুযোগ থাকলেও আল্টিমেটলি এটা আমাদেরই ক্ষতি করে। সশরীরে ক্লাসে যে মনোযোগ সে মনোযোগ কিন্তু অনলাইনে দেয়া যায় না। আশা করছি এখন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিয়মিত ক্লাস নেয়া হবে। জানা যায়, দীর্ঘ এ ছুটিতে বিভাগগুলো তাদের একাডেমিক কার্যক্রম অনলাইনেই পরিচালনা করেছে। তাই গতকাল মঙ্গলবার সশরীরে ক্লাসে আসতে পেরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রফুল্লতা দেখা গেছে ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘ ১৮ মাসের পর গতবছরের সেপ্টেম্বরে বেশকিছু নির্দেশনা মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়। তবে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রণের প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে গত ২১ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। ৩১ দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় ছাড়া মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদরাসা এবং উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া হয়। আর সশরীরে ক্লাস শুরুর ক্ষেত্রে ২০ দফা নির্দেশনা মেনে চলতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এখন থেকে এসএসসি-দাখিল পরীক্ষার্থী ও নতুন করে দশম শ্রেণিতে ওঠা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস হবে। যেসব শিক্ষার্থী করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে তারাই কেবল শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত থাকতে পারবে। অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য সপ্তাহে ২ দিন ৩টি করে ক্লাস হবে। এছাড়া ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য সপ্তাহে ১ দিন ক্লাস নেয়া হবে। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীরা ফিরবে আগামী ২ মার্চ থেকে।
এদিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে আবার যেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে না হয় সেজন্য সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি বলেন, কঠোরভাবে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সচেতন থাকতে হবে। করোনার কারণে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে আমরা চাই না।
ষষ্ঠ শ্রেণিতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রমের পরীক্ষামূলক পাঠদান শুরু হয়েছে ৬২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা আরো ‘দক্ষ; হয়ে উঠবে বলেই তারা আশা করছেন। পরীক্ষামূলক এই পাঠদানে কোনো সমস্যা হলে তা জানাতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
দীপু মনি বলেন, একবারেই যে পুরোপুরি লক্ষ্যে পৌঁছে যাব তা নয়। আমরা চেষ্টা করব সবচেয়ে ভালো শিক্ষাক্রম যেন প্রণয়ন করতে পারি। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড- এনসিটিবি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এনসিটিবির সদস্য প্রফেসর মশিউজ্জামানের সঞ্চালনায় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীও বক্তব্য দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।