২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
মাছে ভাতে বাঙালি। প্রতিদিনের খাবার পাতে মাছ না থাকলে চলে না অনেকেরই। ছোট-বড় সবাই মাছ খেতে ভালোবাসে। এতে শরীরেও মেলে পুষ্টি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মাছ অনেক উপকারী। এমনকি মাছের তেলও শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
তবে একেকজনের পছন্দ ভিন্ন ভিন্ন মাছ। আবার কেউ কেউ কাঁটার ভয়েও এড়িয়ে যান মাছ। তবে রুই মাছ কিন্তু এদিক থেকে সুবিধাজনক। এই মাছে থাকে ভরপুর প্রোটিন। আবার রুই মাছে ক্যালোরির পরিমাণও থাকে কম।
ফলে যারা ওজন কমাতে চাইছেন তাঁদের জন্য আদর্শ এই মাছ। রুই মাছের তেলে থাকা অসম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড। যা রক্তের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল এলডিএল ও ভিএলডিএল কমায়। একই সঙ্গে উপকারী কোলেস্টেরল এইচডিএলের মাত্রা বাড়ায়। এর ফলে হৃদযন্ত্রে চর্বি জমে না।
আমেরিকার স্কুল অব নিউট্রিশনের চিকিৎসা সংক্রান্ত পত্রিকার তথ্য অনুসারে, রুই মাছ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়। আবার উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা কমাতেও সাহায্য করে।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োলজিক্যাল ইনফরমেশন বলছে, ওমেগা ৩ রক্তের অণুচক্রিকা জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে।
এ ছাড়াও রুই মাছে আছে ভিটামিন এ, ডি ও ই। ক্যালসিয়াম, জিংক, সোডিয়াম, লোহা-খনিজ সমৃদ্ধ রুই মাছ স্নায়ুতন্ত্র ও ফ্যাটের বিপাক ক্রিয়াতেও ব্যপকভাবে সাহায্য করে।
সূত্র: মায়োক্লিনিক
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।