যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
সারাদেশে জেঁকে বসেছে শীত। চারদিকে বইছে হিমেল ও শুষ্ক হাওয়া। বৈরী আবহাওয়া ত্বকের জন্য বয়ে আনে নানান ধরনের সমস্যা। হতে পারে বিভিন্ন রোগও। এই সময়ে শরীরে প্রয়োজন পরে একটু বাড়তি যত্নের। তাই সুস্থ থাকার জন্য ঋতুর এ পরিবর্তনে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে একটু সচেতন হতে হবে। শীতের কিছু সবজি, যা খেলে তরতাজা থাকবেন আপনি।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীর ভেতর থেকে সুস্থ থাকলেই ত্বক উজ্জ্বল রাখা সম্ভব। শীতে কিছু খাবার আপনাকে সজীবতা ও সুস্থতা দেবে।
জেনে নিন এই খাবারগুলো কী:
হালকা কুসুম গরম পানি পান করুন। মাঝে মধ্যে ডাবের পানি, ফলের রসও পান করতে পারেন। এছাড়া তিন বেলার খাবারের মেন্যুতে রাখতে পারেন বিভিন্ন ধরনের স্যুপ, গরম দুধ, দুধ ছাড়া চা, তিন-চার ফোঁটা লেবুর রস। এটি পানির সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টেরও কাজ করবে।
শীতের রোগবালাই দূর করতে মূলজাতীয় সবজি ভালো কার্যকর। বিট, মিষ্টি আলু, গাজর, শালগমের মতো নানা সবজি শীতে আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। এসব সবজিতে থাকা ভিটামিন ও নানা পুষ্টি উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
শীতের সময় বেশি করে টকজাতীয় ফল খেতে পারেন। কমলা, বরই, পেয়ারা ভিটামিন সির দারুণ উৎস হতে পারে।
ত্বক ভালো রাখার জন্য প্রয়োজন ফ্যাটি এসিড। বাদাম, মাছ এই ধরনের খাবার বেশি করে খান। ব্যালেন্সড ডায়েট মেনে চলুন।
এছাড়া মাছের সঙ্গে শিম যুক্ত করে খেতে পারেন। এই শীতে নিয়মিত শিম খেলে ত্বকও ভালো থাকবে।
শীতের সময়ে খেতে পারেন পুষ্টিকর পালংশাক। পালংশাক ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী। অতিরিক্ত ওজনও কমায়। এই সবজি শীতে আমাদের শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সহায়তা করে।
শীতে খাওয়ার নিয়ম ঠিকঠাক না মেনে চললে শারীরিক সমস্যা দেখা দেবে। খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই শীতে খাবার খাওয়ার প্রতি খাবার বাছাইয়ে সচেতন হোন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।