যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
স্যান্ডউইচ খেতে কে না পছন্দ করেন। ছোট ক্ষুধার বড় সমাধান হলো স্যান্ডউইচ। অফিসের ফাঁকে কিংবা স্কুলের টিফিন ও বন্ধুবান্ধবের আড্ডা সবখানেই মানিয়ে যায় এই খাবারটি। দুটো ব্রেডের মাঝখানে চিজ, চিকেন, পেঁয়াজ, শসা, টমেটো, গাজর, লেটুসপাতা, সস, মেয়োনিজ দিয়ে তৈরি করা হয় স্যান্ডউইচ। শুধু স্বাদ নয়, পুষ্টিগুণেও এই খাবার অনন্য। কারণ এর মধ্যে থাকে অনেক উপকারী সবজি। জনপ্রিয় এই খাবারের আদলেই তৈরি হলো জুতা।
নিশ্চয়ই অবাক হয়েছেন! হাল ফ্যাশনে এবার জায়গা করে নিয়েছে স্যান্ডউইচ জুতা। স্যান্ডউইচের রূপে তৈরি এই জুতাটির নাম ‘ডেলি স্যান্ডউইচ প্লাটফর্ম স্নিকার্স’। ভেগান লেদার দিয়ে তৈরি করা হয়েছে গোটা জুতাটি। আছে স্যান্ডউইচের রুটির জায়গা থেকে থ্রিডি কায়দায় তৈরি লেটুস, চিজের মতো ফিলিংও।
নেটমাধ্যমে বেশ ভাইরাল হয়েছে এই বাহারি জুতা। সম্প্রতি স্যান্ডউইচ জুতা নিয়ে ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করেছে ডলস কি সংস্থা। সেই পোস্টের কমেন্টে নানা ধরনের মনের কথা বলেন ফ্যাশন অনুরাগীরা।
অনেকের মতে, ‘এই স্নিকার হলো ২০২২ সালে নতুন ট্রেন্ড।’ আরও একজনের মতে, ‘আমি সাবওয়েতে কাজ করি। এই জুতা আমার কাজের জন্য একেবারে পারফেক্ট।’
তবে কোথায় পাবেন এই জুতা? আপনার আশপাশের কোনও দোকানে এই জুতোটা পাওয়া যাবে না। এটি মিলবে ডলস কিল ওয়েবসাইটে।
জুতাটির দাম ভারতীয় মূল্যে ৮৫০০ টাকা। সে হিসাবে বাংলাদেশে এর মূল্যে প্রায় ১০ হাজার টাকা।
অন্য এক অনুরাগী আবার আরও এককদম এগিয়ে লিখেছেন, আমি এই জুতো পরব। আমি আলাদা, আমার একটাই জীবন আছে। কথাটা কিন্তু তিনি মন্দ বলেননি তিনি!
তবে অনেকেরই আবার এই জুতো পছন্দও হয়নি। তারা সারসরি এই জুতো পরার বিষয়টিকে নাকোচ করেছেন। আপনি চাইলেই স্যান্ডউইচ জুতা কিনতে পারেন।
সূত্র: মিরর
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।