যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
শীতে উষ্ণ ও সুস্থ থাকার জন্য সবাই ‘সুপারফুডের’ খোঁজ করেন। সবার বাড়ির রান্নাঘরেই পাবেন সুপারফুডের উপাদান। ভাবছেন কোনটি? আদা; এতে পাবেন অনেকগুলো ওষধি উপকরণ।
আদা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। শীতে স্বাস্থ্যসম্মত হজমক্রিয়া ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
নানান রকমের স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে খাদ্যতালিকায় নিয়মিত রাখতে পারেন এই ‘সুপারফুড’।
হজমে সহায়ক: এটি হজম প্রক্রিয়ার উন্নতিতে সহায়তা করে; ফলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং গ্যাসের সমস্যা বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। বমি ভাব কমিয়ে দেয়। মোট কথা পুরো হজমক্রিয়ার উন্নতিতে সহায়তা করে।
ঠান্ডা কাশি কমাতে: ঠান্ডা, কাশি এবং ফ্লু প্রতিরোধে সহায়তা করে আদা। এর ওষধি উপাদান প্রদাহ এবং গলার খুসখুসে ভাব কমিয়ে দেয়। এতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ঠান্ডাজনিত ভাইরাস প্রতিরোধ করে।
জয়েন্টের ব্যথা কমাতে: আদা খেলে হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা কমে। অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিক্যানসার উপাদান থাকার কারণে একে সুপারফুড বলা যায়। যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বাতের ব্যথা কমাতে চমৎকার কাজ করে আদা।
ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে: আদা শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টরল কমাতে সহায়তা করে। এটি শরীরে থাকা এনজাইমকে সক্রিয় করে তোলে যা কোলেস্টেরলের ব্যবহার বাড়িয়ে দেয় এবং এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।