নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
৮ বাংলাদেশের ৮ম টেস্ট জয়। জিম্বাবুয়ে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরে এই প্রথম পূর্ণ শক্তির কোন দলকে হারালো বাংলাদেশ।
১৯ দুই ম্যাচের এই সিরিজে মেহেদি হাসান মিরাজের উইকেট সংখ্যা। বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে যা কোন সিরিজে সর্বোচ্চ। এর আগে ১৮ উইকেট নিয়ে এই রেকর্ডটি ছিলো সাকিব আল হাসান ও এনামুল হক জুনিয়রের হাতে।
১২ মিরপুর টেস্টে মিরাজের শিকার। ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এক ম্যাচে সমসংখ্যক উইকেট নেয়া সর্বোচ্চ শিকারি ছিলেন এনামুল জুনিয়র (১২/২০০)।
০ এই সিরিজ শুরুর আগে জিম্বাবুয়ে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর পূর্ণ শক্তির কোন দলের ২০ উইকেট শিকার করতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার সেটিতো হয়েছেই, দুই ম্যাচে ইংল্যান্ডের ৪০ উইকেট শিকারের সামর্থও দেখালো মুশফিকের দল। বাংলাদেশে এমনটি ঘটেছে দ্বিতীয়বার।
৯ অভিষেকেই সিরিজ সেরার পুরস্কার হাতে নেয়া ৯ম ক্রিকেটার মেহেদি হাসান মিরাজ। এর আগে এমন কীর্তি আছে রোহিম শর্মা, জেমস প্যাটিনসন, ভারনন ফিলান্ডর, রবিচন্দ্রন আশ্বিন, অজন্তা মেন্ডিস, স্টুয়ার্ট ক্লার্ক, জ্যাক রুডলফ ও সৌরভ গাঙ্গুলির।
৩৮ এই সিরিজে বাংলাদেশি স্পিনারদের উইকেট শিকার, গড় ১৯.৯২। বিপরীতে ১২৪ রান দিয়ে পেসাররা নিতে পেরেছে মাত্র একটি উইকেট! পক্ষান্তরে ২৮.৯১ গড়ে ইংল্যান্ড স্পিনারদের শিকার ২৪টি।
৯০ ম্যাচের সিংহভাগ বোলিং (৯০%) স্পিনারদের দিয়ে করিয়েছে বাংলাদেশ, ২৮১.১ ওভার। বিপরীতে মাত্র ৩১ ওভার বল করেছে পেসাররা।
৫ মিরাজের আগে প্রথম দুই টেস্টে তিনবার ৫ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন মাত্র ৫জন বোলার- নরেন্দ্র হিরওয়ানি, ক্ল্যারি গ্রিমেট, টম রিচার্ডসন, সিডনি বার্নেস ও রডনি হজ।
৪ মিরাজের আগে কণিষ্ঠ বোলার আছে চারজন যারা এক টেস্টে ১০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। এনামুল হক জুনিয়র, ওয়াসিম আকরাম, শিভরামাকৃষাণ এবং ওয়াকার ইউনিস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।