মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ক’ দিন আগেই ভ্যাকসিন নেওয়ার ভয়ে মধ্যপ্রদেশে এক ব্যক্তি গাছে চড়ে বসেছিলেন। ওই ব্যক্তির কাণ্ড দেখে মজা পেয়েছিলেন নেটিজেনরা। এবারের খবর শুনলে আর মজা না, বরং চমকে উঠতে হবে। ঘটনা সম্পূর্ণ বিপরীত। বিহারের বাসিন্দা ৮৪ বছরের এক ব্যক্তি দাবি করেছেন, তিনি গত একবছরে মোট ১১ বার ভ্যাকসিন নিয়েছেন। দ্বাদশবার ভ্যাকসিন নিতে এসে ওই ব্যক্তি ধরা পড়েছেন বলে জানা গিয়েছে স্থানীয় সূত্রে।
করোনা মহামারী রুখতে ভ্যাকসিনেশন চলছে ভারতজুড়ে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার বুস্টার ডোজের কথাও ঘোষণা করেছে। শুরু হয়েছে ১৫-১৮ বছর বয়সিদের টিকাকরণও। তথাপি এখনও দেশের বহু নাগরিক ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ পাননি। এমন অবস্থায় এক ব্যক্তির ১১ বার ভ্যাকসিন নেওয়ার কথা প্রকাশ্যে আসায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে চারদিকে।
ব্রহ্মদেব মন্ডল বিহারের ওরাই জেলার পুরাইনি থানা এলাকার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে, ব্রহ্মদেব এদিন মাধেপুরা জেলার একটি ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে দ্বাদশ টিকাটি নিতে যান। কিন্তু ধরা পড়ে যান! ওই ভ্যকিসিনেশন সেন্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক জানিয়েছেন, পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কীভাবে অভিযুক্তের পক্ষে একবছরে এতগুলি ডোজ নেওয়া সম্ভব হল তা খুবই রহস্যময় বিষয়।
এদিকে ব্রহ্মদেব দাবি করেছেন, ১১ বার ভ্যাকসিন নিয়ে তিনি খুবই উপকার পেয়েছেন। আজব কাণ্ডে খবরে আসা প্রবীণের বক্তব্য, “আমার প্রচুর উপকার হয়েছে ভ্যাকসিন নিয়ে। সেই কারণেই আমি বারবার ভ্যাকসিন নিয়েছি।” ডাক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী ব্রহ্মদেব মন্ডল এও জানিয়েছেন যে তিনি প্রথমবার ভ্যাকসিন নেন গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৩ তারিখে। আর গত ৩০ ডিসেম্বরে সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে নেন টিকার ১১তম ডোজ। কবে কোথায় কখন ভ্যাকসিন নিয়েছেন সবটাই ডায়েরিতে লিখে রেখেছেন প্রবীণ। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।