পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নতুন বছর শুরু হতে না হতেই অ্যাকাউন্ট থেকে গত বছরের টাকা কেটে রাখছে ব্যাংক। এতে করে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অ্যাকাউন্ট মালিকরা। তবে এ ব্যাপারে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। মূলত ব্যাংক থেকে আবগারি শুল্ক হিসেবে এই টাকা কেটে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এটি কোনো ব্যাংকিং সেবা মাশুল নয়, বরং সরকারি শুল্ক আদায়ের স্বাভাবিক নিয়ম।
মূলত সরকারের শুল্ক-কর আদায়কারী সংস্থা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পক্ষে ব্যাংকগুলো পঞ্জিকাবর্ষ (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) ধরেই আবগারি শুল্ক কেটে রাখে। এরপর তা সরকারি কোষাগারে জমা করে। সাধারণত একজন গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত যদি ১ লাখ টাকার কম টাকা থাকে, তাহলে কোনো আবগারি শুল্ক কেটে নেয়া হয় না। তবে এক লাখ থেকে পাঁচ লাখ পর্যন্ত টাকা থাকলে ১৫০ টাকা এবং পাঁচ লাখ থেকে ১০ লাখ পর্যন্ত থাকলে ৫০০ টাকা আবগারি শুল্ক দিতে হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ থেকে এক কোটি টাকায় তিন হাজার টাকা। এক কোটি থেকে পাঁচ কোটি টাকায় ১৫ হাজার টাকা এবং পাঁচ কোটি টাকার ওপরে থাকলে ৪০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আরোপ হয়।
প্রতিবছর সঞ্চয়ী হিসাব থেকে আবগারি শুল্ক কেটে রাখে ব্যাংক। মূলত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাসের সঞ্চয়ের উপর ভিত্তি করে আবগারি শুল্ক কেটে নেয়া হয়। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার আবগারি শুল্ক আদায় হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।