পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেছেন, জীবনে আমি বহু লাশ দেখেছি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আর লাশ দেখতে চাই না। আপনারা মনে করবেন না আমরা উদাসীন। আমি নিজে এ নির্বাচন মনিটরিং করছি এবং করব। এই এলাকার ভোটারদের মাঝে যেন ক্ষোভের সৃষ্টি না হয় আপনাদের সহযোগিতা আমার দরকার।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করর্পোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের সঙ্গে গতকাল নির্বাচন কমিশনের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, ইসি কর্মকর্তা ও ২৭টি ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী কাউন্সিলর প্রার্থীরা। এছাড়া মেয়র পদে অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থী সেখানে থাকলেও সরকারদলীয় প্রার্থী সেলিনা হায়াত আইভী উপস্থিত ছিলেন না।
রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা আপনাদের কাছে কিছু কাগজ দিয়েছিলাম। সেই কাগজে আপনারা আপনাদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। আপনাদের সবার অভিযোগ আমরা আমলে নিয়েছি, আমরা ব্যবস্থা নেব। আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনাদের ভোটারদের বলবেন ভোট কেন্দ্রে যেতে। তারপর যদি যেতে না পারে পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট র্যাব আছে। তাদের জানাবেন, তারা ব্যবস্থা নেবেন।
তিনি বলেন, ইভিএমে একটি মাত্র উপায় আছে একজনের ভোট আরেকজনের দেওয়ার। সেটা হলো আরেকজন যদি আপনার ব্যালটে টিপ দিয়ে দেয়। এটা হলে সঙ্গে সঙ্গে বাধা দেবেন। এরপরও বন্ধ না হলে ডকুমেন্টারি অভিযোগ দেবেন। দরকার হলে আমরা ভোট বন্ধ করে দিয়ে পুনরায় ভোটের ব্যবস্থা নেব। ইভিএমে একজনের ভোট আরেকজনের কাছে চলে যাওয়া কখনো সম্ভব না জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমার অনুরোধ আপনারা এক্সপার্ট নিয়ে আসেন এবং আমাকে দেখান কারচুপি সম্ভব। প্রমাণ হলে আমি ইভিএমে ভোট করব না। এ আশঙ্কার কোনো কারণ নেই।
তিনি বলেন, আপনারা অভিযোগ করেছেন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। অর্থাৎ কেউ নিয়ম না মেনে মাইক ব্যবহার করছে, আর আপনি মেনে ব্যবহার করছেন। প্রশাসনের কাছে নির্দেশ নির্ধারিত সময়ের আগে বা পরে মাইক দেখলেই ব্যবস্থা নেবেন। প্রয়োজনে সেই মাইক জব্দ করে জেলহাজতে পাঠাবেন। আপনারা যদি অ্যাকশন না নেন তাহলে আপনাদেরও আমরা ছাড় দেব না।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, আপনাদের অনেক ক্ষোভ হয়ত আছে। একজন প্রার্থী বলেছেন তিনি একটা ভোট পেয়েছেন। ইভিএমে কেউ একটা ভোট পেলে সেটাকে দুইটা করার সুযোগ আমার নেই। আপনারা কেন এই আশঙ্কা করছেন। ভোট দিতে আসেন আপনাদের ভোট আপনারাই দেবেন অন্য কারও দেওয়ার সুযোগ নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।