পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খ্রিস্টান ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন আগামীকাল ২৫ ডিসেম্বর। ইতোমধ্যে উৎসবের সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন আয়োজকরা। বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর প্রতিটি চার্চ করা হয়েছে সুসজ্জিত। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে টানা দুই বছর পর এবার অনেকটা বড় পরিসরেই পালিত হচ্ছে যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, পরিসর কিছুটা বাড়লেও এবারও স্বাস্থ্যবিধি ও শারীরিক দূরত্ব মেনেই পালিত হবে বড়দিন। তবে এই উৎসবকে ঘিরে কোনো ধরনের হামলার আশঙ্কা নেই বলেও জানিয়েছেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাঁকরাইল চার্চে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
আর্চ বিশপ বিজয় এন ডি সকলকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা বড়দিনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের হামলার আশঙ্কা করছি না। এর আগেও গির্জাতে বড় ধরনের হামলা হয়নি। প্রশাসন আমাদের ডেকেছিল। তারা আমাদের নিরাপত্তা নিয়ে আশ্বস্ত করেছেন। আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং সতর্ক আছি। পুলিশসহ নিজেদের ভলান্টিয়ারও নিরাপত্তায় কাজ করবে।
তিনি বলেন, করোনার প্রভাব এখনো আছে, ওমিক্রমনের প্রভাব দৃশ্যমান না। উৎসবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলব আমরা। এখন নিয়মিত প্রার্থনা চলমান। এ উৎসবেও সকলে শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে অনুষ্ঠানে অংশ নিবেন। বাইরে বড় কোনো জমায়েত হবে না। গির্জায় প্রবেশ পথে স্যানিটাইজার মাস্ক থাকবে।
তিনি আরও বলেন, এবারের বড়দিন আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের। কারণ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। তিনি আমাদের শ্রেষ্ঠ উপহার দিয়েছেন স্বাধীনতা। তিনি এ দেশকে একটি সংবিধান দান করেছেন। বঙ্গবন্ধুর চালিকাশক্তি ছিল গভীর ভালবাসা। আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করেছি। বঙ্গবন্ধু এমন দেশ চেয়েছিলেন যে দেশে ক্ষুধা, দারিদ্র, বৈষম্য থাকবে না। আমরা কৃতজ্ঞ সরকারের প্রতি কারণ সরকার আমাকে মর্যাদা দিয়েছে। সরকারের অনেক উন্নয়ন হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।