কোটালীপাড়া দুই ইউপিতে বিনা ভোটে নির্বাচিত দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী পাঁচটিতে সাতজন বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রতিদন্দী প্রার্থী রয়েছেন। চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার ১১ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০ টি ইউনিয়নে আগামী ২৬ শে ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের দিন ঠিক করে তফশিল ঘোষণা করে কমিশণ। এর মধ্যে হিরণ ইউনিয়নে নির্বাচনের বিরোধীতা করে মহামান্য হাইকোর্টে এক রিটের কারণে স্হগিত হয়ে যায় কলাবাড়ি ও কুশলা ইউনিয়নের নির্বাচন। অপর দিকে ৭ টি ইউনিয়নে আগামী ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলে ও আজ সোমবার মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে আমতলী ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগম ও কান্দি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার মধুকে বিনা ভোটে নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা কৃষি অফিসার নিটুল রায়। বাকি ৫ ইউনিয়নে আগামী ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই পাঁচ ইউনিয়নে যারা প্রতিদন্দীতা করবেন তারা হলেন পিনজুরি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে মনোনীত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাজি মোঃ আমিনুজ্জামান খানঁ মিলন তার বিদ্রোহী প্রতিদন্দী হিসেবে পিনজুরি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবু সাইদ সিকদার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সামিউল হাওলাদার। সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে মনোনীত প্রার্থী সমর চাঁদ মৃধা খোকন তার বিদ্রোহী প্রতিদন্দী হিসেবে আওয়ামিলীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্র নাথ জয়ধর। রাধাগঞ্জ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে মনোনীত প্রার্থী ভীম চন্দ্র বাগচী তার প্রতিদন্দী প্রার্থী সাবেক শিক্ষক হাবিবুর রহমান। বান্ধাবাড়ী ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে মনোনীত প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান হাওলাদার মানিক তার বিদ্রোহী প্রতিদন্দী প্রার্থী হান্নান মোল্লা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যাবসায়ী লিপন মিয়া। শুয়াগ্রাম ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জজ্ঞেস্বর বৈদ্য অনুপ ও তার স্বতন্ত্র প্রার্থী ডাঃ জাহিদুল ইসলাম রিন্টু।