পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোর ব্যুরো : যশোরের চৌগাছার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের বল্লভপুর গ্রামে নৌকার সমর্থকদের সঙ্গে বিদ্রোহী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাইফুল ইসলাম মেম্বরের নেতৃত্বে প্রতিদ্বন্দ্বী মেম্বর প্রার্থী নৌকার সমর্থক আবদুল মাজিদসহ তার সমর্থক অন্তত ৫০টি পরিবারের বাড়িঘরে তা-ব চালানো হয়েছে। সোমবার রাত ১০টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার সোহরাব হোসেন বাদী হয়ে ৩৩ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ৩০/৩৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেছেন। হামলায় জড়িত ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ভাস্কর সাহা।
হামলার শিকার আওয়ামী লীগের সমর্থকরা জানান, নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী চাঁদনী আক্তার ও আওয়ামী লীগের সমর্থক মেম্বর প্রার্থী আবদুল মাজিদের পক্ষে নির্বাচন করায় বিদ্রোহী সাইফুল মেম্বর ও তার সমর্থকরা ক্ষিপ্ত ছিল। এছাড়াও সাইফুল মেম্বরের নেতৃত্বে বল্লভপুর বাঁওড় দখলের চেষ্টা আমরা রুখে দিয়েছিলাম। গত ৪ জুন ইউপি নির্বাচনে বিজয়ের পর হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিল। সোমবার রাতে সাইফুল মেম্বরের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে মারপিট ও ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চৌগাছা থানার এসআই সালাউদ্দিন বলেন, হামলার ঘটনায় জড়িত ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন-বল্লভপুর গ্রামের জাহিদুল, চঞ্চল, মহসীন, জিনারুল, তারাচাঁদ, তবিবর মোল্লা, মাসুদ রানা, স্বপন, রবিউল। আটকের পর তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে যশোরের সহকারী পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহান জানান, বাঁওড় নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল এবং ইউপি নির্বাচনে জয়-পরাজয় নিয়ে আওয়ামী লীগেরই দুই গ্রুপে মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে একপক্ষ আরেক পক্ষের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।