পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কোন্নয়নের অংশ হিসেবে ফ্রান্সের কাছে ৮০টি অত্যাধুনিক রাফায়েল যুদ্ধবিমান অর্ডার করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। কয়েক বিলিয়ন ডলারের এ চুক্তি আমিরাতের সবচেয়ে বড় অস্ত্র চুক্তি বলে ধারণা করা হচ্ছে। উপসাগরীয় অঞ্চলে দুই দিনের সফর এসেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। সফরে আবু ধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান-এর সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। দুই দেশের বিনিয়োগের বিষয়ে বিস্তর আলোচনা হয়।
দুবাই এক্সপো ২০২০ সম্মেলনের সাইড লাইনে সামরিক খাতে চুক্তি স্বাক্ষর করেন ম্যাখোঁ এবং মোহাম্মদ বিন জায়েদ। চুক্তি অনুযায়ী আমিরাতকে ৮০টি রাফায়েল যুদ্ধবিমান, ১২টি কারাকাল হেলিকপ্টার এবং প্রয়োজনীয় সামরিক সরঞ্জামাদি সরবরাহ করবে ফ্রান্স। চুক্তিটি ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বলে ধারণা করা হচ্ছে। আমিরাতে ফ্রান্সের তিনটি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে অনেক আগে থেকেই। এই চুক্তির মধ্যে দিয়ে তেল সমৃদ্ধ দেশ আমিরাতের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত হলো ফ্রান্সের। আমিরাত সফর শেসে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ কাতার ও সউদী আরবে সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। এই অঞ্চলের দেশগুলোকে এতদিন বড় অস্ত্রের যোগান দিয়ে আসছিলো যুক্তরাষ্ট্র। তবে এখন ফ্রান্সের দিকে ঝুঁকিতে দেখা যাচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলোকে। সূত্র : রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।