পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলসহ দুজনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় গতকাল সকাল সাড়ে দশটার দিকে ৪ নম্বর আসামি সুমনকে র্যাবের একটি টিম গ্রেফতারের পর পুলিশে হস্তান্তর করেছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সুমনকে গ্রেফতার করে। তার বাড়ি নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ডের সুজানগর পূর্বপাড়ার বৌবাজার এলাকায়। সে মৃত কানু মিয়ার ছেলে।
র্যাব-১১ সিপিসি-২ এর অধিনায়ক মেজর সাকিব জানান, সোমবার কাউন্সিলরসহ দুইজন হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৪ নম্বর আসামির অবস্থানের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তাকে বুধবার সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাপাতাল থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে কোতয়ালী থানা পুলিশে হস্তান্তর করা হয়। তার চিকিৎসার প্রয়োজন হলে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
এদিকে কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহান সরকার জানান, গ্রেফতার সুমন কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলার ৪ নম্বর আসামি। গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে কোতয়ালি মডেল থানায় ১৬ নং ওয়ার্ডের শাহ আলমসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় অভিযুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। আসামিরা হলেন, সুজানগর বৌ বাজার এলাকার শাহ আলম (২৮), নবগ্রাম এলাকার সোহেল (২৮) , সুজানগর এলাকার ছেলে সাব্বির হোসেন (২৮), সুজানগর বৌ বাজার এলাকার সুমন (৩২), সংরাইশ এলাকার সাজন (৩২), তেলীকোনা এলাকার আশিকুর রহমান রকি (৩২), সুজানগর বৌ বাজার এলাকার আলম (৩৫), সংরাইশ এলাকার মাসুম (৩৯), নবগ্রাম এলাকার সায়মন (৩০), সুজানগর বৌ বাজার এলাকার রনি (৩২)। মামলার বাদী নিহত কাউন্সিলরের ছোট ভাই রোমান বলেন, আমার ভাই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একদল সন্ত্রাসীর সঙ্গে শাহ আলম ছিল। তার নেতৃত্বে আমার ভাই ও তার সহযোগীকে নির্মমভাবে গুলি করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।