পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘এখনো সিরিয়াস’ বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, সিসিইউতে থাকার কারণে আমরা বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। ওনার অবস্থা এখনো সিরিয়াস। কিন্তু গত ৪৮ ঘণ্টায় একটু উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো পুরোপুরি সেইফ না।
শনিবার (২০ নভেম্বর) চিকিৎসাধীন বেগম জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান। এদিন বেলা ১১টায় গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নুরকে নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান ড. রেজা।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসার পথে তিনি আরও বলেন, আমরা বেগম জিয়ার চিকিৎসক ডা. জাহিদের সঙ্গে আলাপ করেছি। বিস্তারিত আলাপ করার পর উনি আমাদের জানিয়েছেন, কী কী কারণে বেগম জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা দেওয়া দরকার। কিছু চিকিৎসা ও পরীক্ষা আছে, যেগুলো সিঙ্গাপুরেও নেই। এসব চিকিৎসা আমেরিকায় সব থেকে বেশি ভালো হয়। ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে আমরা যেটা বুঝেছি, বেগম জিয়াকে আমেরিকায় নেওয়া দরকার। উনার যে রোগগুলো এখন দেখা দিয়েছে সেগুলোর জন্য আমেরিকায় চিকিৎসা নেওয়া সব থেকে বেশি জরুরি। আমি আশা করি প্রধানমন্ত্রী ও ক্যাবিনেট বেগম জিয়ার চিকিৎসার এ বিষয়টা দেখবেন। অন্তত মানবিক কারণে তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেবেন, এটা দেশের জন্যও ভালো হবে।
এসময় নুরুল হক নুর বলেন, আমরা বেগম জিয়ার চিকিৎসক টিমের সঙ্গে প্রায় ঘণ্টাখানেক সময় কথা বলেছি। চিকিৎসকরা আমাদের জানিয়েছেন, বেগম জিয়া কারাগারে থাকার সময় তার চিকিৎসার অনিয়ম হয়েছে। সেখানে ডাক্তার ও মেডিকেল বোর্ড প্রতিদিন যে ফলোআপ করার কথা ছিলো, সেটা করেনি। এ কারণে তার শারীরিক জটিলতা আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।