পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তিন দফা দাবিতে শুক্রবার রাজধানীতে সমাবেশের আয়োজন করে গণপরিষদ । দাবিগুলো হলো, তেল-গ্যাসের বর্ধিত দাম ও গণপরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা এবং নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য মাসিক ভিত্তিতে স্বল্প মূল্যে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা।
সমাবেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার দাবিতে এবার আসল সংগ্রামে নামার ঘোষণা দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে নিয়ে গঠন করা গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এই ঘোষণা দেন।
রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আমাদের আজকের সমাবেশে অনেক মুক্তিযোদ্ধা এসেছেন। আমাদের দেশের মুক্তি এবং স্বাধীনার জন্য সামনে একটি যুদ্ধ হবে। আশা করছি, আপনারা সবাই সেই সংগ্রামে অংশ নেবেন। পঞ্চাশ বছরেও আমরা আসল স্বাধীনতা পাইনি। এবারের সংগ্রামটিই আসল সংগ্রাম।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘গ্রামে গ্রামে আপনারা তৈরি থাকেন। সামনে আমরা বড় সংগ্রামে নামছি। এই সংগ্রামটি দীর্ঘদিনের হবে৷ আওয়ামী লীগ এটি ঠেকাতে চেষ্টা করবে। তারা পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীকে অপব্যবহার করছে। তবে পুলিশ এবং সামরিক বাহিনী একদিন তাদের ভুল বুঝতে পারবে।’
আওয়ামী লীগ ঘৃণিত দলে পরিণত হয়েছে দাবি করে এই নেতা বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগের জন্য আমার বাবা জীবন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত এটি গণ-অধিকারের দল ছিল। তারপর দলটি পথ হারিয়ে ফেলেছে।’
দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যাবে বলেও দাবি করেন রেজা কিবরিয়া।
সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের উদ্দেশে গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুর বলেন, ‘আর সংঘাত বাড়াবেন না। জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিতে আপনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনুন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপনার বাপ, দাদা, মামা-খালুর সম্পত্তি না। এটা জনগণের দাবি। যতই অজুহাত দেখান, জনগণ যদি রাস্তায় নামে তাহলে আপনারা অবশ্যই দিতে বাধ্য হবেন।’
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ খান, ফারুক হাসান, যুগ্ম সদস্যসচিব আবদুর জাহের, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আকরাম হোসাইন প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।