পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) নেতা মোহাম্মদ হাসিমের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুবুর রহমান। তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের গণপিটুনিতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিহত হাসিম টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনছিপ্রাংয়ের ২২নং ক্যাম্পের মৃত নূরুল আমিনের ছেলে। তিনি কথিত আরসার সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। হাসিমের বাংলাদেশে প্রকাশ্যে আসার কোনো অস্তিত্ব নেই বলে প্রশাসন দাবি করে আসছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্ভরযোগ্য সূত্র মতে আরসার নাম ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিলেন হাসিমসহ একটি চক্র। তিনি সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিবুল্লা হত্যাকাণ্ডে ও মাদরাসায় হামলা চালিয়ে সাতজন হত্যার অন্যতম হুকুমদাতা। ক্যাম্পে অঘোষিত নিয়ন্ত্রণযজ্ঞ চালান হাসিম। এমনকি যারা তার সঙ্গে চলেন তাদের উপরও বিভিন্নভাবে নির্যাতন চালাতেন।
সূত্রটি আরও জানায়, এসব ঘটনায় রোহিঙ্গারা তার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। হয়তো গণপিটুনিতে তার মৃত্যু হয়েছে।
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এক বিবৃতিতে জানায়, তারা মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় কাজ করছে। তাদের আত্মরক্ষামূলক হামলার মূল টার্গেট হচ্ছে মিয়ানমারের নিপীড়নকারী শাসকগোষ্ঠী। তারা এটাও বলছে যে, অধিকার আদায়ের জন্য তারা সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাসী নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।