যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
রাজধানীসহ সারাদেশে শীত নামতে শুরু করেছে। বলা চলে দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। সময় এসেছে শীতের পোশাকগুলো আলমারি থেকে বের করার। তবে সেগুলো ব্যবহারের আগে দরকার কিছু প্রস্তুতির। চলুন জেনে নেই।
লেপ : আপনার লেপটি যদি শিমুল তুলার হয় তাহলে সেটি ধোয়া যাবে না। এমনকি ড্রাই ওয়াশও নিষেধ। তার চেয়ে লেপটি রোদে দিন। দুপুরের কড়া রোদে ঘণ্টা দুই রাখলেই চলবে। উল্টে-পাল্টে লেপের দুই পাশেই রোদ লাগান। এতে লেপে থাকা স্যাঁতসেঁতে গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
কম্বল : কম্বলও লেপের মতোই রোদে দেয়া ভালো। তবে এটি পানি দিয়ে ধোয়া এবং ড্রাই ওয়াশও করা যায়। পানির সঙ্গে পরিমাণমতো ডিটারজেন্ট মিশিয়ে তাতে কম্বলটি অল্প কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। পরে রোদে শুকিয়ে নিন। তবে কম্বল সাধারণত ভারী হয়, তাই ঝামেলা এড়াতে লন্ড্রিতে দেয়াই ভালো।
কাঁথা : শীতকালে কাঁথা ব্যবহারের আগে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে নিন। এমনিতে শীত ছাড়াও অনেকে কাঁথা ব্যবহার করেন। তাই কিছুদিন পরপরই ডিটারজেন্টে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে তারপর কেচে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করুন।
সোয়েটার/মাফলার : উলের তৈরি যেকোনো গরম কাপড় একটানা তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ত্বকে নানা ধরনের অ্যালার্জি হয়। এসব কাপড় কাচার জন্য বাজারে বিশেষ ডিটারজেন্ট পাওয়া যায়। সেসব ব্যবহার করে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ধোয়ার সময় পানিতে লেবুর রস বা ভিনেগার দিতে পারেন। এতে রং ঠিক থাকে। কাচার পর কড়া রোদে শুকাতে দেবেন না।
জ্যাকেট : চামড়ার পোশাক বাড়িতে না ধুয়ে লন্ড্রিতে দেয়াই ভালো। কারণ এগুলো সংবেদনশীল। এগুলো রোদে শুকাতে দেয়া উচিত নয়। জ্যাকেট ফোমের হলে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে নিতে পারেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।