পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ‘দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ’ মাদরাসায় রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহতের ঘটনায় এ পর্যন্ত আটজনকে আটক করেছে এপিবিএন পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এপিবিএন কর্মকর্তা শিহাব কায়সার এ তথ্য জানান। এরআগে, গত শুক্রবার ভোরে সন্ত্রাসী হামলার পর একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ জসিম নামে এক রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়। তবে আটককৃতদের পরিচয় জানাননি।
অপরদিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হত্যার ঘটনায় উখিয়া থানায় এখনও মামলা হয়নি। গত শুক্রবার মধ্যরাতে নিহত মাদরাসা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়। রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহতরা হলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১২, ব্লক-জে-৫ এর বাসিন্দা হাফেজ ও মাদরাসা শিক্ষক মো. ইদ্রিস, ক্যাম্প-৯ ব্লক-১৯ এর মৃত মুফতি হাবিবুল্লাহর ছেলে ইব্রাহিম হোসেন, ক্যাম্প-১৮, ব্লক-এইচ -৫২ এর নুরুল ইসলামের ছেলে আজিজুল হক, একই ক্যাম্পের ভলান্টিয়ার আবুল হোসেনের ছেলে মো. আমীন। এছাড়াও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন এফডিএমএন ক্যাম্প-১৮, ব্লক-এফ-২২ এর মোহাম্মদ নবীর ছেলে মাদরাসা শিক্ষক নুর আলম ওরফে হালিম, এফডিএমএন ক্যাম্প-২৪ এর রহিম উল্লাহর ছেলে হামিদুল্লাহ। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার শিহাব কায়সার জানান, গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ৪টার দিকে এফডিএমএন ক্যাম্প-১৮ এইচ-৫২ ব্লকে অবস্থিত দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ মাদরাসায় রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।