পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (পিপিপি) ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ হচ্ছে না। এর বদলে সরকারি অর্থায়নে এখন ঢাকা-চট্টগ্রাম বিদ্যমান চারলেন মহাসড়ক প্রশস্ত করা হবে। এছাড়া সড়কের দুই পাশে আলাদা সার্ভিস লেন নির্মাণ করা হবে। আজ রবিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। যেখানে দুটি এক্সপ্রেসওয়ে হওয়ার কথা ছিল। ২১৭ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন এক্সপ্রেসওয়েটি বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ এ এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৭ হাজার কোটি টাকা।
বৈঠক শেষে অনলাইনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপিভিত্তিক নির্মাণ প্রকল্প বাতিলের প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটা পিপিপিতে হবে না।
অতিরিক্ত সচিব জানান, এক্সপ্রেসওয়ের পরিবর্তে বিদ্যমান চারলেন মহাসড়ককে প্রশস্ত করা হবে।
এই প্রকল্পে ইতিমধ্যে একশ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেছে। এখন প্রকল্পটি বাতিল করা হলো কেন? সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘ওটা একটা ফিজিবিলিটি স্টাডি ছিল। টাকাটা গচ্ছা যায়নি, টাকাটা গচ্ছা থেকে বাঁচিয়েছে। যেকোনো কাজের তো ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হবে। এটি নিয়ে আজকের সভায়ও আলোচনা হয়েছে, সেখানে বলা হয় ফিজিবালিটি স্টাডি হয়েছে। যেহেতু জাতীয় মহাসড়কগুলো চারলেনে উন্নীত করা হবে এবং পাশে সার্ভিস লাইন নির্মাণ করা হবে, সারা দেশব্যাপী এটা হচ্ছে, সেজন্য সরকার এটি করবে, এটাই হচ্ছে মূল সিদ্ধান্ত।’
জানা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি পিপিপি পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের প্রস্তাব ২০১৩ সালের ১৩ মার্চ সিসিইএ সভায় নীতিগত অনুমোদন হয়। এরপর সমীক্ষা পরিচালনা এবং বিশদ নকশা প্রণয়ন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।