মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দুই বছরের পথে হাঁটছে করোনাভাইরাস। এই সময়ে কোভিড-১৯ সংক্রমণের প্রকোপে পৃথিবীর কোনো দেশই স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। শুরু থেকেই করোনা সংক্রমণের ভয়াবহতা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের যে আশঙ্কা ছিল তা এখনো রয়েছে।
অনেক আশঙ্কার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে শিশুদের উপরে করোনার প্রভাব। সম্প্রতি গবেষকরা দাবি করেছেন, গর্ভাবস্থায় করোনা আক্রান্ত হলে তার প্রভাব পড়ছে ভ্রুণের উপর। বিশেষ করে জন্মের পর সন্তানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য শিশুদের তুলনায় কমে যায়।
তাছাড়া ভাইরাল সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভাবস্থার বিভিন্ন মাসে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন এমন মায়েদের নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। জন্ম নেওয়া ৩০টি শিশুর উপর সমীক্ষা চালিয়ে এমনই দাবি করেছেন লন্ডনের কিং’স কলেজের গবেষকরা।
‘নেচার ইমিউনোলজি জার্নালে’ প্রকাশিত সমীক্ষাটিতে বলা হয়েছে, রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম কোষ শরীরে যে পরিমাণ থাকলে সংক্রমণ হতে পারে, তা এমন সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুদের শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি থাকছে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় ঘনঘন ভাইরাল সংক্রমণ ঘটছে শিশুদের।
এমনকী, গর্ভাবস্থার শুরুর দিকেও যদি মা করোনা আক্রান্ত হন, তাহলেও একই ভাবে সেই সংক্রমণের ক্ষতিকর প্রভাব ভ্রুণের উপর পড়ছে। তবে এটাও ঠিক, মায়ের শরীরে করোনার বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডিও প্ল্যাসেন্টার মাধ্যমে গর্ভস্থ শিশুর শরীরে পৌঁছে যায়। যা তার প্যাসিভ ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে আক্রান্ত হলেই প্ল্যাসেন্টা দিয়ে অ্যান্টিবডি পৌঁছায়। সূত্র : দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।