পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ল²ীপুর জেলা সংবাদদাতা : ল²ীপুরের রামগঞ্জে হতদরিদ্রদের মাঝে ১০ টাকা মূল্যের চাল বিক্রি না করে প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ডিলাররা অতিরিক্ত মূল্যে কালোবাজারে বিক্রি করে দেয়ায় ৩ নম্বর ভাদুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদ হোসেন ভূঁইয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। রবিবার স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপজেলা পরিষদ কার্যালয় এক সভায় বিষয়টি আমলে নিয়ে ভাদুর ও ইছাপুরের ডিলার আবুল খায়ের পাটোওয়ারী এবং দরবেশ ও করপাড়া ইউনিয়নের ডিলার হাসান তারেকের ডিলারশিপ বাতিল করেন। চাল বিতরণে অনিয়ম ও দূর্নীতির বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু ইউছুফকে প্রধান করে তিন সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ শাহজাহানকে প্রধান করে ৫ সদস্যবিশিষ্ট দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের সতের’শ কার্ডধারী হতদরিদ্রের জন্য সেপ্টেম্বর মাসে ৪২,৫০০ কেজি চাল বরাদ্ধ হয়। প্রতি দুই ইউনিয়নে ৮,৫০০ কেজি চাল বিতরনের জন্য ১জন ডিলার এবং তদারকির জন্য একজন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়। বরাদ্দকৃত চালের মধ্যে ২/১টি ইউনিয়নে সামান্য কিছু বিতরণ করা হলেও বেশিরভাগ চালই চলে যায় ডিলারসহ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কালো বাজারে। ৩নং ভাদুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ হোসেন ভূইঁয়া জানান, তার ইউনিয়নে ১৪০ জন কৃষক ও হতদরিদ্রকে কার্ড দেয়া হয়। তারা কেউ ১০ টাকা কেজি মূল্যের চাল না পেয়ে তার কাছে অভিযোগ করেন। খবর নিয়ে দেখলাম ডিলাররা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে খাদ্য অফিসে ডিও জমা দিয়ে চাল উত্তোলন করে বেশি মূল্যে কালো বাজারে বিক্রি করার পর বিতরণের তালিকাও খাদ্য অফিসে জমা দেয়। এভাবে ৪নং ইছাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সহিদ উল্যাহ জানান, ১৪২টি কার্ড দিলেও কোনো হতদরিদ্র চাল পায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।