পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্ট কায়েস সাঈদের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ রাজধানী তিউনিসে মিছিল সমাবেশ করেছেন। এ সময় তারা দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার দাবি জানান। সমাবেশে যোগ দেয়া লোকজন নতুন সরকার গঠনেরও আহবান জানিয়েছেন। রোববার রাজধানীর কেন্দ্রস্থলে অন্তত আট হাজার লোক সমবেত হন। এ সময় তারা তিউনিসিয়ার জাতীয় পতাকা এবং নানা ধরনের প্ল্যাকার্ড বহন করেন। সমাবেশে যোগ দেয়া লোকজন দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল আন-নাহদার সমালোচনা করেন। তারা বলেন, আমরা জাতীয় সংসদ ভেঙে দিতে প্রেসিডেন্টের প্রতি আহবান জানায় এবং গত এক দশক ধরে যাদের কারণে জনগণ ভোগান্তির শিকার হয়েছে তাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। সমাবেশে যোগ দেয়া লোকজনের কেউ কেউ প্রেসিডেন্ট কায়েস সাঈদকে পরিচ্ছন্ন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, “তিনি গণতন্ত্র পুনর্বহালের চেষ্টা করছেন”। রাজধানী ছাড়াও তিউনিসিয়ার বিভিন্ন শহরে প্রেসিডেন্ট কায়েস সাঈদের সমর্থনে একই ধরনের সমাবেশ হয়েছে। এর আগে গত দুই সপ্তাহ ধরে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে রাজধানী তিউনিসিয়ায় বিরোধীদের বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। এরপর আজ তার পক্ষে সমাবেশে হলো। ২০১৯ সালে কায়েস সাঈদ তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। গত ২৫ জুলাই তিনি দেশটির সংসদ অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত এবং প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।