পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, সম্প্রতি আসামের দারাং জেলায় একটি শিব মন্দির নির্মাণকে কেন্দ্র করে বিগত কয়েক মাস ধরে চলা উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদকারীদের উপর পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালালে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটে। সেখানে এক মুসলিমের লাশের উপর বর্বরোচিত আচরণ করে শঙ্কর বানিয়া নামক বিজেপির একান্ত আস্থাভাজন এক ফটোগ্রাফার।
মানবরূপী এই পশু পুলিশের গুলিতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মৃত্যু বরণকারী ঐ মুসলিমের নিস্তব্দ শরীররটাতে হিংস্রতা চালায়। নেতৃবৃন্দ নিষ্ঠুরতম এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, উচ্ছেদের নামে আসামের এই নৃশংসতা ভারতে বিজেপির ‘মুসলিম নিধন’ পরিকল্পনারই অংশ। গতকাল সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শায়খ যিয়া উদ্দীন,সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী,মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক,ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, এই নৃশংস ঘটনার পরে দালাংয়ের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে সাসপেন্ড না করা এবং ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে মুসলমানদেরকে হত্যা ও নির্যাতন অব্যাহত রাখার মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসীর সামনে বিজেপির কুৎসিত চেহারাটা আরেকবার উন্মোচিত হলো।
নেতৃবৃন্দ বলেন এই বিভৎসতা ও নির্যাতনের করুণ পরিণতি একদিন বিজেপিকে ভোগ করতেই হবে ইনশাআল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।